ফার্স্ট বয়দের জোড়া গোলে হারিয়ে আই লিগে `সেরা জয়` ইস্টবেঙ্গলের, বাগানের শহরে নায়ক দুই আফ্রিকান

আই লিগে দুরন্ত জয় পেল ইস্টবেঙ্গল। লিগ তালিকায় সবার উপরে থাকা বেঙ্গালুরু এফসিকে ২-০ গোলে হারিয়ে খেতাবি লড়াইয়ে ফিরে এল মার্কোস ফালোপার দল। এবারের আই লিগে অভিষেকেই চমকে দেওয়া বেঙ্গালুরু এফসি উড়ে গেল লাল হলুদ ঝড়ে। প্রথম দফার ম্যাচেও ইস্টবেঙ্গলের কাছে কল্যাণীতে ২-০ হেরেছিল সুনীল ছেত্রীর বিএফসি৷ এবারও তার পুনঃরাবৃত্তি হল। দুই আফ্রিকানের গর্জনের সৌজন্যে ইস্টবেঙ্গল ২-০ গোলে জিতল বিএফসির বিরুদ্ধে।

Updated By: Dec 15, 2013, 05:25 PM IST

ইস্টবেঙ্গল (২) বেঙ্গালুরু এফসি (০)
(মোগা, চিড্ডি)

বাগিচার শহরে আই লিগে দুরন্ত জয় পেল ইস্টবেঙ্গল। লিগ তালিকায় সবার উপরে থাকা বেঙ্গালুরু এফসিকে ২-০ গোলে হারিয়ে খেতাবি লড়াইয়ে ফিরে এল আর্মান্দো কোলাসোর দল। এবারের আই লিগে অভিষেকেই চমকে দেওয়া বেঙ্গালুরু এফসি উড়ে গেল লাল হলুদ ঝড়ে।

প্রথম দফার ম্যাচেও ইস্টবেঙ্গলের কাছে কল্যাণীতে ২-০ হেরেছিল সুনীল ছেত্রীর বিএফসি৷ এবারও তার পুনঃরাবৃত্তি হল। রবিবার বেঙ্গালুরুতে দুই আফ্রিকানের গর্জনের সৌজন্যে ইস্টবেঙ্গল ২-০ গোলে জিতল বিএফসির বিরুদ্ধে।

অ্যাশলে ওয়েস্টউডের দলের বিরুদ্ধে ম্যাচের দুই অর্ধে একটি করে গোল করে ইস্টবেঙ্গল। ম্যাচের ১৬ মিনিটে একক দৌড়ের মোগার গোলটাই টার্নিং পয়েন্ট হয়ে দাঁড়াল। মহামেডান স্পোর্টিংয়ের বিরুদ্ধে জোড়া গোল করা সুনীল ছেত্রীকে বোতলবন্দী করে রাখেন ইস্টবেঙ্গল ডিফেন্ডাররা।

অবশ্য গোল শোধ করার দারুণ কিছু সুযোগ পেয়েছিল বিএফসি। ম্যাচ যত এগোচ্ছিল ইস্টবেঙ্গল ডিফেন্ডারদের উপর চাপ ক্রমশ বাড়ছিল। ম্যাচের ৭৭ মিনিটে অবশ্য সেই চাপ কাটিয়ে দেন চিডি। বাঁ পায়ের দুরন্ত শটে দলের দ্বিতীয় গোলটি করে যান চিডি।

এদিনের ম্যাচে জয়ের পরে ইস্টবেঙ্গলের পয়েন্ট দাঁড়াল ১১ ম্যাচে ১৮। ম্যাচ হেরেও শীর্ষে থাকল বেঙ্গালুরু এফসি (১৩ ম্যাচে ২৭)।

দীর্ঘদিন বাদে একসঙ্গে গোল পেলেন দলের দুই তারকা স্ট্রাইকরা মোগা, চিডি। সব মিলিয়ে আজ সুপার সানডে ইস্টবেঙ্গলের।

ইস্টবেঙ্গল-গুরপ্রীত, নওবা, গুরিন্দর, রাজু, সৌমিক, লোবো (সুবোধ কুমার), সুয়েকা, খাবরা, লালরানডিকা (টুলুঙ্গা), টিডি, মোগা (অর্নব)

.