সূর্যের দাদাগিরিতে অসি ওপেনে মাথা ঘুরে পড়ে গেল বল বয়, অসুস্থ হয়ে পড়লেন খেলোয়াড়
৪১ ডিগ্রির অসহ্য গরম আর ঠাঁ ঠাঁ রোদে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের দ্বিতীয় দিনটা একেবারে প্রাণশুষে নেওয়ার মত হল। দর্শক থেকে সাংবাদিক, বল বয় থেকে খেলোয়াড়। সবাই মেলবোর্নের গরমে কাহিল হয়ে পড়লেন। ফেডেরারের দুরন্ত জয়, তারকা খেলোয়াড় ঘরের ছেলের লিয়ন হিউইটের হার ছাপিয়ে সূর্যের প্রখর তাপই বড় খবর বানিয়ে দিল।
--------------------------------------------
৪১ ডিগ্রির অসহ্য গরম আর ঠাঁ ঠাঁ রোদে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের দ্বিতীয় দিনটা একেবারে প্রাণশুষে নেওয়ার মত হল। দর্শক থেকে সাংবাদিক, বল বয় থেকে খেলোয়াড়। সবাই মেলবোর্নের গরমে কাহিল হয়ে পড়লেন। ফেডেরারের দুরন্ত জয়, তারকা খেলোয়াড় ঘরের ছেলের লিয়ন হিউইটের হার ছাপিয়ে সূর্যের প্রখর তাপই বড় খবর বানিয়ে দিল।
২০০৯ সালে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের প্রথম সপ্তাহে তাপমাত্রা পৌঁছে ছিল ৪৫ ডিগ্রি। সেই রেকর্ড না ছাপালেও আজ মেলবোর্ন ছিল সূর্যের দাদাগারির দেখানো দিন। গরমের কবলে চোটের হার বাড়ছে। তাতে একের পর এক খেলোয়াড় প্রতিযোগিতা থেকে নাম প্রত্যাহার করে নিচ্ছেন। এদিন যেমন নাম প্রত্যাহার করে নিলেন তারকা মার্কিন খেলোয়াড় জন এসনার।
প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় দিন অসহ্য গরমে অসুস্থ হয়ে পড়লেন কানাডার খেলোয়াড় ফ্রাঙ্ক ডানকোভিচ। খেলার মাঝেই ডানকোভিচ মাথায় হাত দিয়ে বসে পড়েন। কোর্ট নম্বর আটে প্রথম রাউন্ডের ম্যাচে মাথা ঘুরে পড়ে গেল এক বল বয়।
এদিকে প্রথম রাউন্ডের ম্যাচে পুরোন মেজাজে পাওয়া গেল রজার ফেডেরারকে। অবাছাই প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়ার জেমস ডেকওয়ার্থকে হারিয়ে ফেডেরার শুরুতে বোঝালেন এবার কিছু অন্য একটা পরিকল্পনা আছে তাঁর। সুইস কিংবদন্তি জিতলেন স্ট্রেট সেটে ৬-৪, ৬-৪, ৬-২। সেই সঙ্গে একটা রেকর্ডও গড়ে ফেললেন তিনি। টানা ৫৭টি গ্র্যান্ডস্লামের প্রথম রাউন্ডে জিতে সব রেরক্ড ভেঙে দিলেন রজার।
ফেডেরারের মতই দুরন্ত জয় পেলেন অ্যান্ডি মারে। মারে জিতলেন জাপানের সুয়োদার বিরুদ্ধে ৬-১, ৬-১,৬-৩।