Asia Cup 2018: ভারত-পাক মহারণ: দুই ওপেনারের দাপটে টার্গেটের দিকে এগোচ্ছে ভারত
ভারতের হয়ে বুমরাহ, চাহল ও কুলদীপ ২টি করে উইকেট নেন।
নিজস্ব প্রতিবেদন : সুপার সানডে, সুপার ফাইট এশিয়া কাপে। ভারত-পাক মহারণ জিততে ২৩৮ রান করতে হবে রোহিত, শিখরদের। এই লক্ষ্যে ব্যাটিং করতে নেমে ভারতের দুই ওপেনার সুন্দর গতিতে এগোচ্ছেন। অর্ধশতরান করে অপরাজিত রয়েছেন শিখর ধাওয়ান।
He is THE ONE. Shikhar Dhawan. Breezy half century from @SDhawan25 #TeamIndia #INDvPAK #AsiaCup pic.twitter.com/IfiTj9hiyw
— BCCI (@BCCI) September 23, 2018
অন্যদিকে হাফ সেঞ্চুরি করলেন অধিনায়ক রোহিত শর্মাও। একদিনের ক্রিকেটে ৩৬ তম অর্ধশতরান করলেন রোহিত। এই নিয়ে ওপেনিং জুটিতে ১৩টি ১০০ রানের পার্টনারশিপ করে ফেললেন রোহিত-শিখর। রবিবার এশিয়া কাপে সুপার ফোরের ম্যাচে দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেন পাক অধিনায়ক সরফরাজ আহমেদ। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ২৩৭ রান করেছে পাকিস্তান।
Pakistan finish their innings on 237/7 with @realshoaibmalik top-scoring with 78.
Will India chase it down? #PAKvIND
FOLLOW LIVE https://t.co/0SqS4ClLWD pic.twitter.com/5MwnoG363o
— ICC (@ICC) September 23, 2018
সুপার ফোরে বাংলাদেশ ম্যাচের দলই অপরিতবর্তিত রেখেছে ভারত৷ কিন্তু আফগানিস্তান ম্যাচের দল থেকে প্রথম একাদশে দু'টি পরিবর্তন করে পাকিস্তান৷ দলে ফিরেছেন আমের ও সাদাব৷ প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ভালোই শুরু করে দুই পাক ওপেনার। কিন্তু ইমাম উল হক ১০ রানে যুজবেন্দ্র চাহলের বলে এলবিডব্লিউ হয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরে যান। ৪৪ বলে ৩১ রান করে কুলদীপ যাদবের বলে এলবিডব্লিউ হন ফাকার জামান। ৯ রান করে রান আউট হয়ে সাজঘরে ফিরে যান বাবর আজম। এরপর শোয়েব মালিক ও অধিনায়ক সরফরাজ আহমেদ পাকিস্তানের ব্যাটিংয়ের হাল ধরেন। চতুর্থ উইকেটে ১০৭ রানের পার্টনারশিপ পাকিস্তানকে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করিয়ে দেয়। পাক অধিনায়ক ৪৪ রানে কুলদীপের শিকার হন। ৭৮ রান করে আউট হলেন শোয়েব মালিক। ঝোড়ো ব্যাটিং করেন আসিফ আলি। ২১ বলে ৩০ রান করে চাহলের বলে বোল্ড হন তিনি। শেষ পর্যন্ত ২৩৭ রান তুলতে সক্ষম হয় পাকিস্তান।
ভারতের হয়ে বুমরাহ, চাহল ও কুলদীপ ২টি করে উইকেট নেন। গত বুধবার গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল ভারত-পাকিস্তান। সেই ম্যাচে সরফরাজ আহমেদের দলকে কার্যত গো-হারা হারিয়েছে ভারত। তবে আজকের মহারণে যে জিতবে তারাই এশিয়া কাপ ফাইনালে খেলার ছাড়পত্র কার্যত নিশ্চিত করে ফেলবে। আর হারলে অপেক্ষা করতে হবে একেবারে শেষ ম্যাচ পর্যন্ত।