ফুটবলে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর আমেরিকার দুই তন্বীর 'উইনিং কিস'
ফুটবলের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে ৫ জুলাই, ২০১৫। ওই দিন মহিলাদের ফুটবল ওয়ার্ল্ডকাপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে আমেরিকা। জয়ের পরেই তৈরি হয়েছে আরও এক রুপোলি গৌরব গাথা। 'উইনিং কিস' দিয়ে বিশ্ব মাতালেন সারা হাফম্যান ও এবি ওয়ামচ।
ওয়েব ডেস্ক: ফুটবলের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে ৫ জুলাই, ২০১৫। ওই দিন মহিলাদের ফুটবল ওয়ার্ল্ডকাপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে আমেরিকা। জয়ের পরেই তৈরি হয়েছে আরও এক রুপোলি গৌরব গাথা। 'উইনিং কিস' দিয়ে বিশ্ব মাতালেন সারা হাফম্যান ও এবি ওয়ামচ।
বিয়ের দিন ঠোঁটে ঠোঁট রেখেছিলেন সারা হাফম্যান ও এবি ওয়ামচ। সকলের সামনেই প্রণয়ের চুম্বনে দুজনেই দুজনকে মুহুর্তের সাক্ষী করেছিলেন। চুম্বনে আরও একবার আবদ্ধ হলেন তাঁরা । তবে সেটা 'উইনিং কিস'। ৯০ মিনিটের যুদ্ধ জেতার পর নিজের সবথেকে কাছের মানুষের ঠোঁট ছুঁয়ে ফেলার আনন্দ বোধয় 'স্বর্গপ্রাপ্তির' মতই। বিশ্ব জয়ের সেলিব্রেশনে নাচ গান তো ছিলই, তাতে অন্যমাত্রা যোগ করে দিল 'উইনিং কিস'। জাপানকে বিশ্বকাপে হারানোর সমান আনন্দই এবি খুঁজে পেলেন সারার ঠোঁটে। ২০১৩ তে নিজেদের ইচ্ছেতেই প্রণয়ে আবদ্ধ হয়েছিলেন এই দুই নারী। দুবছরের মাথায়ই বিশ্ব জয়ের আনন্দে আত্মহারা দুজনেই। একজন মাঠে অন্যজন গ্যালারিতে। শেষবার ফুটবল বিশ্বকাপ খেলতে নেমেছিলেন এবি ওয়ামচ। তাই ফুটবল প্রেমকে বিদায় জানানোর আগে তৈরি করে গেলেন গৌরবময় ইতিহাস। আর তার প্রমাণ রেখে গেলেন নিজের স্ত্রীর ঠোঁটে। ওয়ামচের কাছে এই চুম্বন, 'ইট'স লাইক লাভ'।