1/6
2/6
টমেটো খেলে পাপ হয়। ধর্মপ্রাণ মানুষদের কাছে টমেটো ছিল মুক্তির পথের অন্তরায়। কেউ কেউ আবার টমেটো যে আদৌ খাওয়ার জিনিস তা-ই মনে করতেন না। ভাবতেন এ বুঝি ডেকোরেশন প্ল্যান্ট। আবার কেউ ভাবতেন এ এক ধরনের বিষ-ফল। বলা হত, Poison Apple। টমেটো নিয়ে হাজারো সংশয় ছিল। যার অধিকাংশই খণ্ডন করা হয় ১৮২০ সাল নাগাদ। এবং এই ১৮২০ সালের আজকের দিনেই, মানে এই ২৮ জুন তাকে খাওয়ার জন্য ছাড়পত্র দেওয়া হয়। এ দিনেই ঘোষণা করা হয় টমেটো বিষাক্ত নয়।
photos
TRENDING NOW
3/6
তারিখটা নিয়ে একটু সংশয় আছে। ২০০ বছরের ব্যাপার তো। কেউ কেউ বলে ১৮২০ সাল ঠিকই, তবে তারিখটা ২৮ জুন নয়, ২৬ সেপ্টেম্বর যেদিন প্রমাণিত হয় টমেটো বিষাক্ত নয়। Colonel Johnson নাকি এদিন প্রমাণ করে দিয়েছিলেন, এটি non-poisonous, অতএব খাওয়া নিরাপদ। যদিও এর মানে এই নয় যে, ঠিক তার পরদিন থেকেই রাতারাতি মানুষ টমেটো খেতে শুরু করে দেন। তখনও একে নিয়ে বহু সংশয়, দ্বিধা, প্রশ্ন, বাধা, সংস্কার ছিল।
4/6
তবে প্রাচীন কালে সর্বত্রই যে এমনটা ছিল তা নয়। Aztecs সভ্যতায় টমেটোর ব্যবহার ছিল বলেই জানা যায়। তা ছাড়া ধনী ইউরোপিয়ানদের মধ্যেও এর প্রচলন ছিল। তবে সাধারণের কাছে খাদ্য হিসেবে গ্রাহ্য হতে এর অনেক সময় লেগেছিল। Mesoamerica-তেই টমেটোর চল বেশি। tomato শব্দটি নাকি এসেছে Uto-Aztecan Nahuatl শব্দ ‘tomatl’ থেকে! যার অর্থ-- ‘the swelling fruit’। তবে Mesoamerica থেকেই এটি উদগত হয়নি। টমেটোর বীজ নাকি এসেছিল দক্ষিণ ইউরোপ থেকে। তবে টমেটোর প্রকৃত উত্সস্থল হল স্পেন বা পর্তুগাল।
5/6
6/6
photos