1/10
2/10
এদিন আত্মনির্ভর ভারতের লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়ার বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী। কৃষি, মহাকাশ গবেষণা থেকে করোনা মোকাবিলায় পিপিই, কিট, ভেন্টিলেটর উত্পাদন- প্রতিটি ক্ষেত্রে আত্মনির্ভর ভারতের ছবিটি তুলে ধরলেন মোদী। আর দেশের মাটিতে উত্পাদনের ফলে গত এক বছরে রেকর্ড হারে বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। বলেন প্রতিরক্ষায় আত্মনির্ভরতার কথাও।
photos
TRENDING NOW
3/10
বিনিয়োগ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে উত্পাদনের পরিকাঠামো তৈরির গুরুত্বের কথা উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। মোদী বলেন, গত এক বছরে ভারতে FDI এর রেকর্ড হারে বৃদ্ধি হয়েছে। প্রায় ১৮% বৃদ্ধি হয়েছে FDI-এ। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি, বিদ্যুত্, গ্যাস, শৌচালয় তৈরি, প্রত্যেকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট তৈরি, পানীয় জল (জল জীবন মিশন) ইন্টারনেটের প্রসার ইত্যাদির মাধ্যমে প্রতিনিয়ত দেশের পরিকাঠামোগত উন্নতি সাধন হচ্ছে বলে জানান নমো। একই সঙ্গে কৃষকদের ফসল বিক্রির স্বাধীনতা বৃদ্ধির মাধ্যম তাঁদের আয় দ্বিগুণ করা হয়েছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। কৃষকদের আধুনিকীকরণে সব থেকে বেশি জোর দেওয়াই লক্ষ্য বলে জানালেন প্রধানমন্ত্রী। এই খাতে ১ লক্ষ কোটি টাকার কৃষি পরিকাঠামো ফান্ডের ঘোষণা করলেন তিনি। তিনি বলেন, "মেক ইন ইন্ডিয়াকে এত মজবুত করতে হবে যে, মেক ফর ওয়ার্ল্ড করতে পারা যায়।" গোটা দেশের পরিকাঠামো উন্নয়নে ১০০ লক্ষ কোটির ঘোষণা করেন মোদী।
4/10
সাম্প্রতিক শিক্ষা ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তনের বিষয়টিও উঠে আসে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে। মোদী বলেন, আত্মনির্ভর ভারতের 'প্রথম চরণ' হিসেবে এক নতুন শিক্ষানীতি পেয়েছে দেশ। গোটা দেশে তার প্রয়োগ করতে হবে। তিনি বলেন, "নয়া শিক্ষা নীতি একবিংশ শতাব্দীর ভারত গঠন করবে।" প্রযুক্তি ক্ষেত্রেও উন্নতির মাধ্যমে দেশে আজ ৩ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি ডিজিটাল লেনদেন সম্ভব হয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। মহিলাদের সমানাধিকারে জোর দেওয়ার কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানান, জন ধন যোজনার ৪০ কোটি টাকার মধ্যে ২২ কোটি শুধুমাত্র মহিলাদের জন্য বরাদ্দ হয়েছে। সেই সঙ্গে প্রতিরক্ষা, স্বাস্থ্য, প্রযুক্তিতে পুরুষদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে মহিলাদের এগিয়ে আসার কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, "আজ পুরুষের সঙ্গে সমান সারিতে মহিলারা। দেশের সশস্ত্র প্রতিরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ অংশ মহিলারা।"
5/10
6/10
করোনা প্রসঙ্গের পরেই স্বাস্থ্য খাতে প্রযুক্তির ব্যবহারে উন্নয়নের পরিকল্পনার ঘোষণা করেন তিনি। ন্যাশানাল ডিজিটাল হেলথ্ মিশনের ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এই মিশনের মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয়কে একটি ডিজিটাল হেলথ আইডি দেওয়া হবে বলে জানান তিনি। এই আইডির মাধ্যমে প্রতিবার চিকিত্সক দেখানো হলে, হাসপাতাল গেলে বা টেস্টিং করা হলে তা সেই ব্যক্তির নামে নথিভুক্ত হয়ে থাকবে।
7/10
8/10
9/10
10/10
photos