1/7
2/7
photos
TRENDING NOW
3/7
4/7
অন্যদিকে, সান্দাকফুর পর্যটন শিল্পের সঙ্গে জড়িত হোমস্টে-র মালিক তিলক গুরুং ও ল্যান্ডরোভারের ড্রাইভার থিনজো তামাং বলেন , প্রায় বছর দশেক আগে এপ্রিল মাসের প্রথম দিকে সান্দাকফুতে তুষারপাত হয়েছিল। তবে এখনের মতো এত ভারীমাত্রায় হয়নি। তাই তারা কিছুটা হলেও অবাক, এ বছরের এপ্রিলের শুরুতে রেকর্ড পরিমাণ তুষারপাত হওয়ায়। -তথ্য-নারায়ণ সিংহ রায়, ছবি-সুশান্ত পাল
5/7
তবে মার্চের শেষ লগ্নে বা এপ্রিলে ব্যাপক তুষারপাত ঠিক কি কারনে তার কারন টেলিফোনে আমাদের ব্যাখ্যা করলেন সিকিম হাওয়া অফিসের ডিরেক্টর ডক্টর গোপীনাথ রাহা। তিনি জানান, "মার্চের শেষ লগ্নে বা এপ্রিলের শুরুতে এভাবে তুষারপাতের দার্জিলিং বা সিকিমে হয় না৷ শীতকালে এবার সে রকমভাবে তুষারপাত হয়নি৷ শীতের মরশুম পেরিয়ে যাওয়ার পর তুষারপাত শুরু হয়েছে। এই অঞ্চলের উপর দিয়ে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা শীতকালে অনুকূল ছিল না। -তথ্য-নারায়ণ সিংহ রায়, ছবি-সুশান্ত পাল
6/7
ড. রাহা আরও বলেন, মার্চ মাসে বেশ কয়েকটি পশ্চিমী ঝঞ্ঝা এই অঞ্চলের উপর দিয়ে প্রভাবিত হয়েছে। বঙ্গোপসাগরের উপর উচ্চচাপ বলয় তৈরি হওয়ার ফলে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বাড়ছে এই অঞ্চলের উপর। ফলে বাতাসে অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে৷ যার কারনে পাহড়ের উঁচু ভাগে তুষারপাত, একটু নিচুর দিকে শিলা বৃষ্টি এবং সমতলের দিকে বৃষ্টিপাত হচ্ছে। -তথ্য-নারায়ণ সিংহ রায়, ছবি-সুশান্ত পাল
7/7
photos