ছবি: খোল, করতাল ও খঞ্জনি নিয়ে হরিনাম কৈলাস-মুকুল-অরবিন্দের

Sep 25, 2019, 20:00 PM IST
1/7

নিজস্ব প্রতিবেদন: রাজনীতির রুক্ষ ময়দান ছেড়ে কীর্তন। বুধবার মহাজতি সদনে বাউল-কীর্তন শিল্পীদের অনুষ্ঠানে নেচে-গেয়ে ও বাজিয়ে মাতালেন বিজেপি নেতারা।   

2/7

রাজ্যের লোকসংস্কৃতির শিল্পীদের ভাতা দেওয়ার ব্যবস্থা শুরু করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। লোকসভা ভোটের প্রচারে তাঁদের কাজে লাগাতে দেখা গিয়েছিল তৃণমূল। খোল-খঞ্জনি বিতরণ করেছিলেন বীরভূমের অনুব্রত মণ্ডল। শাসক দলের থেকে লোকশিল্পীদের নিজেদের দিকে টানার চেষ্টা শুরু করে দিল বিজেপি। 

3/7

এদিন বাউল-কীর্তন শিল্পীদের সভার মূল উদ্যোক্তা মুকুল রায় বলেন,''বাউল-কীর্তন কিচ্ছু করেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আমরাই দায়িত্ব দিলাম। ওনাদের সমস্যার কথা প্রধানমন্ত্রীকে জানাব।''   

4/7

এদিন রীতিমতো ভজন গাইতে শুরু করেন রাজ্যে বিজেপির কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক কৈলাস বিজয়বর্গীয়। তাঁকে খোল-খঞ্জনিতে সঙ্গত দেন অরবিন্দ মেনন ও মুকুল রায়। 

5/7

শুধু গাওয়াই নয়, খোল বাজাতে বাজাতে গানও গেয়েছেন কৈলাস। মধ্যপ্রদেশে একাধিক জলসায় দেখা গিয়েছে বিজেপির সাধারণ সম্পাদক। 

6/7

বাংলার নগর সংকীর্তনের ইতিহাস অনেক পুরনো। বস্তুত গেরুয়া শিবিরের রাম নবমীর অস্ত্র মিছিলে বিরোধিতায় অনেকেই বাংলার কীর্তন সংস্কৃতির কথা উল্লেখ করেছিলেন।

7/7

কীর্তনশিল্পীদের সভায় রাজনীতি ছেড়ে নেতাদের খোল-করতাল বাজাতে দেখা গেলেও, তা আদতে নয়। অনেকেই মনে করছেন, এটা আসলে বাংলার সংস্কৃতির সঙ্গে আরও বেশি করে বিজেপিকে মেশানোর কৌশল।