পুষ্টি ও গৃহসজ্জা একসঙ্গে: ঘরেই চাষ করুন রঙিন ক্যাপসিকাম

Mar 07, 2021, 17:32 PM IST
1/6

বেল পেপার বা ক্যাপসিকাম বা সিমলা মির্চা এ দেশে ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। মাছ, মাংস, সবজি, স্যালাড--সবকিছুতেই এর ব্যবহার রয়েছে। সবুজ, লাল ও হলুদ রঙ-সহ এখন বিভিন্ন রঙের ক্যাপসিকাম পাওয়া যায়। দেখতেও সুন্দর, শরীরের পক্ষেও উপকারী।

2/6

তবে ক্যাপসিকামের জন্য সব সময়ে বাজারমুখীই বা হবেন কেন? একটু চেষ্টা করলে তো বারান্দা কিংবা ছাদের টবে সহজেই বেল পেপার বা ক্যাপসিকামের চাষ করা যায়। এতে গৃহসজ্জাও হবে।

3/6

ক্যাপসিকামের কয়েকটি উন্নত মানের জাত হল-- ক্যালিফোর্নিয়া ওয়ান্ডার, ইয়েলো ওয়ান্ডার। এছাড়া কয়েকটি হাইব্রিডও মেলে। অনুপম ভারত, রতন, মহাভারত প্রভৃতি।

4/6

ঝুরঝুরে বেলে বা দো-আঁশ মাটি ক্যাপসিকাম চাষের উপযুক্ত। ভাদ্র ও মাঘ মাসে এর বীজ বপন করলে ভাল। টবের মাটিতে জৈব সার মেশাতে হবে। রোপণের জন্য মোটামুটি একমাস বয়সী চারা উপযুক্ত। ক্যাপসিকাম চাষের জন্য আলো, বাতাস ও নরম রোদ জরুরি। চারা রোপণের কমপক্ষে ২০ দিন পর থেকে একটু একটু করে ইউরিয়া প্রয়োগ করতে হয়। সঙ্গে নিয়মিত ও পরিমিত জল। দেখতে হবে মাটি যেন শুকিয়ে না যায়। চারা বসানোর প্রায় দু'মাস পর থেকেই ফল দিতে শুরু করে গাছ।

5/6

খেয়াল রাখতে হবে, ক্যাপসিকামের পাতায় যেন রোগের উপদ্রব না হয়। সাধারণত, দু'ধরনের রোগ দেখা যায় ক্যাপসিকামে-- পাতা কুঁকড়ে যাওয়া আর পাতায় কালো দাগ হওয়া। এসব থেকে রক্ষা পেতে নিমবীজের দ্রবণ অথবা সাবানজল স্প্রে করা যেতে করা যেতে পারে।

6/6

তা হলে যাঁদের বাগান করার শখ আছে, ঘরে বেল পেপারের চাষ করে মিটিয়ে নিন সেই শখ। এতে একই সঙ্গে বাগানের রূপেও পরিবর্তন আসবে আর আপনার প্লেটেও চলে আসবে তাজা ক্যাপসিকাম।