129 Year Old Baba in MahaKumbh | Swami Sivananda Baba: বিশ্বের সবচেয়ে প্রবীণ সাধু! অলৌকিকতায় ভরপুর তাঁর জীবন কিন্তু আগাগোড়া স্নিগ্ধ সহজ সরল...

129 Year Old Swami Sivananda Baba in MahaKumbh: কবে জন্মেছেন তিনি? ১০০ বছর ধরে সমস্ত কুম্ভমেলায় উপস্থিত থেকেছেন তিনি। কী করে সম্ভব হল এটা?

| Jan 17, 2025, 15:21 PM IST

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: সাধারণ মানুষের মধ্যেও যেমন, তেমন গুণী মানুষদের মধ্যেও তিনি সমান জনপ্রিয়। 'পদ্মশ্রী' পেয়েছেন। তাঁর জীবনে এক বিরল অ্যাচিভমেন্ট রয়েছে। সেটি হল, তিনি গত ১০০ বছর ধরে সমস্ত কুম্ভমেলাই অ্যাটেন্ড করেছেন। কবে জন্মেছেন তিনি?

1/7

১৮৯৬ সালে

তাঁর আধার কার্ড আছে। তা থেকে জানা যাচ্ছে, ১৮৯৬ সালে তাঁর জন্ম।

2/7

শৃঙ্খলাপরায়ণ

অত্যন্ত শৃঙ্খলাপরায়ণ তিনি। ভোর তিনটেই উঠে ধ্যান-জপ করেন। নিরামিষ খান। রাত ৯টায় শুয়ে পড়েন। খুব অল্প খাওয়াদাওয়া করেন। দিনে ঘুমোন না।

3/7

ওঙ্কারানন্দ গোস্বামী

অত্যন্ত দরিদ্রের সংসারে জন্ম তাঁর। তাঁর বয়স যখন মাত্র ৪, তখনই তাঁকে তাঁর বাবা-মা এক সাধুর হাতে তুলে দেন। সেই সাধু ছিলেন ওঙ্কারানন্দ গোস্বামী। 

4/7

ছ'বছরে বিভীষিকা!

তাঁর যখন ৬ বছর বয়স, তখন তাঁর জীবনে ঘটে এক অবিশ্বাস্য ঘটনা! তিনি বাড়ি ফিরেছিলেন সে সময়ে। ফেরার কদিন পরেই তাঁর বোন মারা যায়। এর কদিন পরে চলে যান তাঁর মা-বাবাও। এক চিতায় তিনি দাহ করেন তাঁর বাবা-মাকে। এসবের পরে তাঁর একমাত্র অভিভাবক হয়ে দাঁড়ান ওঙ্কারানন্দ গোস্বামীই।

5/7

অফুরন্ত ক্ষীর

বাবা শিবানন্দের জীবনে নানা অলৌকিক ঘটনা ঘটেছে। যেমন, এক অভুক্ত ভক্ত একবার বাবার কাছে পৌঁছলে তিনি সেই ভক্তকে ছোট একটা মাটির পাত্রে একটু ক্ষীর খেতে দেন। ওই ভক্ত তখন বাবার কাছে হয়তো একটু অনুযোগ জানিয়ে বলেছিলেন, এত কম! কিন্তু বাবা তাঁকে বলেন, খাও না! আর তখনই ভক্তটির আশ্চর্য হওয়ার পালা! তিনি আবিষ্কার করেন, ওইটুকু মাটির পাত্রের ক্ষীর শেষ করে ওঠা যাচ্ছে না। তিনি তখন বাবার চরণে প্রণত হন।

6/7

বারাণসীর!

এহেন বাবার জীবন কিন্তু আগাগোড়া অতি সাধারণ। বারাণসীর কবীর নগরের বাসিন্দা শিবানন্দ বাবা সেদ্ধ খাবার খান, যা নুন-তেল ছাড়া। দুধ বা দুধের সমস্ত প্রডাক্ট তিনি সযত্নে এড়িয়ে চলেন। রোজই থাকে ধ্যান, জপ এবং যোগাসনের জন্য সময়।

7/7

অনন্য উচ্চতায়

আগাগোড়া কঠোর কিন্তু সুশৃঙ্খলিত এক জীবন যাপন করেন, থাকে ধর্মানুভূতি ও শুভচিন্তার স্রোত। সব মিলিয়ে যা তাঁকে এক অনন্য উচ্চতায় তুলেছে। তাই প্রতি কুম্ভেই মানুষ তাঁর আশীর্বাদ নিতে আসেন।