ভাইয়ের প্রশংসা করে বিপাকে বরুণ
ফের অস্বস্তিতে বিজেপি। এবার কাঁটা বরুণ গান্ধী। অমেথিতে রাহুল গান্ধীর কাজের প্রশংসা করে দলকে বিপাকে ফেলেছেন পিলভিটের সাংসদ। বিতর্ক শুরু হওয়ার পর বরুণের সাফাই, কাউকে সমর্থন করার জন্য মন্তব্য করেননি তিনি।
ফের অস্বস্তিতে বিজেপি। এবার কাঁটা বরুণ গান্ধী। অমেথিতে রাহুল গান্ধীর কাজের প্রশংসা করে দলকে বিপাকে ফেলেছেন পিলভিটের সাংসদ। বিতর্ক শুরু হওয়ার পর বরুণের সাফাই, কাউকে সমর্থন করার জন্য মন্তব্য করেননি তিনি।
সাবির আলিকে দলে নেওয়ার বিরোধিতা করে ট্যুইট করেছিলেন বিজেপি মুখপাত্র মুক্তার আব্বাস নকভি। ট্যুইটে সাবিরকে জঙ্গি ভাটকলের বন্ধু বলে মন্তব্য করে বসেন তিনি। যার জেরে শোরগোল পড়ে যায় দলের ভিতর। পরিস্থিতি সামাল দিতে সাবির আলিকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয় দল। প্রকাশ্যে মুখ খোলার ওপর জারি হয় নিষেধাজ্ঞা। কিন্তু, কয়েক দিনের মধ্যেই ফের অস্বস্তিতে বিজেপি। এবার অস্বস্তির কারণ পিলভিটের বরুণ গান্ধী। তাতে কতটা ড্যামেজ কন্ট্রোল করা যাবে তানিয়ে প্রশ্ন উঠছিল। উত্তর মিলল দিন কয়েকের মধ্যেই। ফের বিতর্ক বিজেপির অন্দরে। এবার সৌজন্যে পিলভিটের সাংসদ বরুণ গান্ধী। প্রকাশ্যে দাদা রাহুল গান্ধীর প্রশংসা করে বসেন তিনি।
বরুণের বক্তব্য সামনে আসতেই শোরগোল শুরু হয়ে যায় বিজেপিতে। বিতর্ক এড়াতে মুখ খুলতে চাইছেন না বিজেপি নেতারা। তবে বিজেপিকে অস্বস্তিতে ফেলার সুযোগ ছাড়েননি রাহুল গান্ধী। রাহুলের প্রসঙ্গে বেফাঁস মন্তব্য করে তিনি যে দলকে মুশকিল ফেলেছেন তা বিলক্ষণ বুঝছেন বরুণ গান্ধীও। ড্যামেজ কন্ট্রোলে তড়িঘড়ি ট্যুইট করেছেন বিজেপি সাংসদ।তাঁর বক্তব্য, কোন ব্যক্তি বা দলের হয়ে প্রচারের জন্য ওই মন্তব্য করিনি।
বরুণ যতই সাফাই দিন না কেন, তাঁর মন্তব্যে দল যে বিপাকে, তা বিলক্ষণ বুজছেন বিজেপি নেতৃত্ব।