ঘুষ চেয়ে চলন্ত ট্রেনে সাসপেন্ড টিকিট পরীক্ষক!
ভালো সিট পাওয়ার জন্য দূরপাল্লার ট্রেনে অনেকসময়ই যাত্রীর সঙ্গে দর কষাকষি করতে দেখা যায় TTE-দের। টিকিটের যা দাম, তার থেকে অনেক চড়া দাম দিতে বাধ্য হন যাত্রীরা। কথা না বাড়িয়ে, ঝামেলা এড়াতে TTE-দের অন্যায্য দাবি মেনেও নেন যাত্রীরা। এ এখন গা সওয়া ছবি হয়ে গেছে। কিন্তু এবার উলটপুরাণ! TTE-কে ধরে ফেললেন এক যাত্রী। ঘুষ নেওয়ার সময় একেবারে হাতেনাতে।
ওয়েব ডেস্ক : ভালো সিট পাওয়ার জন্য দূরপাল্লার ট্রেনে অনেকসময়ই যাত্রীর সঙ্গে দর কষাকষি করতে দেখা যায় TTE-দের। টিকিটের যা দাম, তার থেকে অনেক চড়া দাম দিতে বাধ্য হন যাত্রীরা। কথা না বাড়িয়ে, ঝামেলা এড়াতে TTE-দের অন্যায্য দাবি মেনেও নেন যাত্রীরা। এ এখন গা সওয়া ছবি হয়ে গেছে। কিন্তু এবার উলটপুরাণ! TTE-কে ধরে ফেললেন এক যাত্রী। ঘুষ নেওয়ার সময় একেবারে হাতেনাতে।
বারমের-কালকা এক্সপ্রেসে করে যাচ্ছিলেন গোবিন্দ নারায়ণ বলে এক যাত্রী। হঠাত্ই তাঁর চোখে পড়ে ট্রেনের মধ্যে এক যাত্রীর কাছ থেকে কোনও স্লিপ ছাড়াই অতিরিক্ত ১৫ টাকা নিচ্ছেন টিকিট পরীক্ষক শ্যামপাল। সঙ্গে সঙ্গেই অভিযুক্ত TTE-কে চার্জ করেন তিনি। কথায় কথায় পারদ চড়ে। এরপরই গোবিন্দ রেলমন্ত্রক, রেলমন্ত্রী সুরেশ প্রভু, প্রধানমন্ত্রী মোদী ও যোধপুর DRM-কে ট্যাগ করে টুইটারে গোটা ঘটনাটি জানান। তাঁর টুইট পাওয়ার পর চলন্ত ট্রেনেই ব্যবস্থা নেয় মন্ত্রক। চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয় ওই টিকিটপরীক্ষককে। ট্রেন থেকে নেমে যেতে বলা হয় তাঁকে,