ভারতে এসেই নস্টালজিক সু চি
ভারতে পা দিয়েই নস্টালজিক হয়ে পড়লেন মায়ানমারের জননেত্রী আন সান সু চি। দীর্ঘ ৪০ বছরে এই প্রথম এদেশে পা রাখেন তিনি। ইউপিএ চেয়ারপার্সন সোনিয়া গান্ধীর আমন্ত্রণে তাঁর এই ভারত সফর। মায়ানমারে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই নয়াদিল্লির সম্পর্ক নতুন খাতে বইতে শুরু করে। চলতি বছরের মে মাসে মায়ানমার সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যেতে তত্পর ভারত।
ভারতে পা দিয়েই নস্টালজিক হয়ে পড়লেন মায়ানমারের জননেত্রী আন সান সু চি।
দীর্ঘ ৪০ বছরে এই প্রথম এদেশে পা রাখেন তিনি। ইউপিএ চেয়ারপার্সন সোনিয়া
গান্ধীর আমন্ত্রণে তাঁর এই ভারত সফর। মায়ানমারে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে
নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই নয়াদিল্লির সম্পর্ক নতুন খাতে বইতে
শুরু করে। চলতি বছরের মে মাসে মায়ানমার সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী
মনমোহন সিং। প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে
যেতে তত্পর ভারত। মায়ানমারের বিরোধী নেত্রী অং সান সু কি তার দেশে রাজনৈতিক পরিবর্তনের
ব্যাপারে অতিমাত্রায় আশাবাদী না হতে ভারতের প্রতি আহবান জানিয়েছেন । প্রায় সপ্তাহখানেক থাকবেন সু চি। আগামিকাল জওহরলাল নেহেরু স্মারক বক্তৃতা দেবেন তিনি। আন্তর্জাতিক সম্পর্কে তাঁর অবদানের জন্য ১৯৯২ সালে জওহরলাল নেহেরু পুরস্কার পান আন সান সু চি।