ট্রাফিক জ্যামে ফাঁসলে বাঁচাবে WHATSAPP
রাস্তায় ট্রাফিকজ্যামে হাঁসফাঁস করছেন? ধারেকাছে পুলিসের দেখা নেই? হাতে স্মার্টফোন থাকলে আর চিন্তা নেই। ট্রাফিক কন্ট্রোল রুমের WHATSAPP সার্ভারে সরাসরি ছবি পাঠান। সঙ্গে সঙ্গে পৌছবে পুলিস। দিল্লিতে আজ থেকে চালু হল এই ব্যবস্থা। কলকাতার কি হবে? অপেক্ষায় শহরবাসী।
নয়াদিল্লি: রাস্তায় ট্রাফিকজ্যামে হাঁসফাঁস করছেন? ধারেকাছে পুলিসের দেখা নেই? হাতে স্মার্টফোন থাকলে আর চিন্তা নেই। ট্রাফিক কন্ট্রোল রুমের WHATSAPP সার্ভারে সরাসরি ছবি পাঠান। সঙ্গে সঙ্গে পৌছবে পুলিস। দিল্লিতে আজ থেকে চালু হল এই ব্যবস্থা। কলকাতার কি হবে? অপেক্ষায় শহরবাসী।
কলকাতা শহরের মোট যা আয়তন, তার তুলনায় রাস্তা মাত্র ৮ শতাংশ। যেকোনো এ ওয়ান শহরের পক্ষে যা অত্যন্ত চাপের। ফলে এই শহরে গাড়ির গতি বরাবরই শ্লথ। গোদের ওপর বিষফোঁড়ার মত রয়েছে রাস্তার দুপাশে আইনি-বেআইনি পার্কিং, যত্রতত্র পথচারিদের রাস্তা পার হওয়া, আরও নানা উপসর্গ। দিল্লি পুলিসের হোয়াটসঅ্যাপ ফর্মুলা নিয়ে তবুও উচ্ছ্বসিত কলকাতা। নিজের শহরেও এই ব্যবস্থা চাইছে আমজনতা।
কাজটা খুব সহজ। শহরবাসীর পক্ষে, পুলিসের পক্ষেও। হাতে হাতে এখন ঘুরছে স্মার্ট ফোন। তেরো থেকে ৭৩। প্রত্যেকেই যুগের হাওয়ায় এখন হোয়াটসঅ্যাপ গ্রহের বাসিন্দা। তাই রাস্তায় জ্যাম দেখলেই ছবি তোলা, তারপর মোবাইল অ্যাপসের মাধ্যমে তা সার্ভারে পাঠানো এখন ১ মিনিটের কাজ। এখন শুধু অপেক্ষা লালবাজারের অ্যাপস আধুনিক হয়ে ওঠার। আশা করতে ক্ষতি কি। দিল্লি পারলে কলকাতা পারবেনা কেন।