কংগ্রেসকে চাপে রাখতে তৃণমূলের নয়া স্ট্র্যাটেজি, নজরে বেশ কয়েকটি রাজ্য
কংগ্রেসকে চাপে রাখতে নয়া কৌশল তৃণমূলের। বেশ কয়েকটি রাজ্যে সংগঠন বাড়ানোর স্ট্র্যাটেজি নিয়ে এগোতে চাইছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিভিন্ন রাজ্যে দলকে ছড়ানোর চেষ্টা আগেও করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বেশ কয়েকটি রাজ্যে বিধানসভা ভোটেও লড়েছে তৃণমূল। লোকসভা ভোটের আগে আরও আঁটঘাঁট বেঁধে সেই কাজটা শুরু করছে তৃণমূল।
কংগ্রেসকে চাপে রাখতে নয়া কৌশল তৃণমূলের। বেশ কয়েকটি রাজ্যে সংগঠন বাড়ানোর স্ট্র্যাটেজি নিয়ে এগোতে চাইছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিভিন্ন রাজ্যে দলকে ছড়ানোর চেষ্টা আগেও করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বেশ কয়েকটি রাজ্যে বিধানসভা ভোটেও লড়েছে তৃণমূল। লোকসভা ভোটের আগে আরও আঁটঘাঁট বেঁধে সেই কাজটা শুরু করছে তৃণমূল।
উত্তর পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন রাজ্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের টার্গেট লিস্টের প্রথমে। টার্গেট বামেদের দখলে থাকা ত্রিপুরা।
ত্রিপুরায় দলের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বিধাননগরের উপপুরপ্রধান, বিধায়ক সব্যসাচী দত্তকে।
সব্যসাচীর দায়িত্বেই অরুণাচল। সেখানে এখন তৃণমূলের ছজন বিধায়ক আছেন।
মণিপুরে তৃণমূলের বিধায়ক সংখ্যা সাত। ওই রাজ্যের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে যুব নেতা সৌরভ চক্রবর্তীকে।
অসমের দায়িত্বে সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার। সেখানে এখন তৃণমূলের একজন বিধায়ক আছেন।
গোবলয়ের তিন রাজ্যকেও টার্গেট করছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
রাজস্থানের দায়িত্বে দীনেশ বাজাজ। বিহারের দায়িত্বে আশিস চক্রবর্তী ও বিজয় উপাধ্যায়। উত্তরপ্রদেশের দায়িত্বে কে ডি সিং।
লোকসভা ভোটে ফেডারেল ফ্রন্ট গড়ার ডাক দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাতে তৃণমূল নেত্রীর গুরুত্বপূর্ণ টার্গেট অন্ধ্রের ওয়াই এস আর কংগ্রেসের জগনমোহন রেড্ডি। জগনের মায়ের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন মুকুল রায়। জগনের সায় থাকলে কংগ্রেস বিরোধী লড়াইকে শক্তিশালী করতে অন্ধ্রে দলের শক্তি বাড়াতে চান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।