তাজ করিডর মামলা থেকে আপাত মুক্তি মায়াবতীর

তাজ করিডোর মামলায় আপাতত স্বস্তিতে বিএসপি নেত্রী মায়াবতী। তাঁর বিরুদ্ধে এই সংক্রান্ত সবকটি জনস্বার্থ মামলা খারিজ করে দিল এলাহাবাদ হাইকোর্টের লখনউ বেঞ্চ। ২০০২ সালে তাজমহল সংলগ্ন এলাকার রাস্তা সৌন্দর্যায়নের একটি প্রজেক্ট মায়াবতী সরকারের তরফ থেকে নেওয়া হয়। এই প্রজেক্টেই নিয়ে ১৭ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে। এই নিয়ে মায়াবতী ও তাঁর ঘনিষ্ঠ সাংসদ নাসিমুদ্দীন সিদ্দিকির বিরুদ্ধে ৬ টি জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয়। সোমবার এলাহাবাদ হাইকোর্ট এই সবকটি মামলাই খারিজ করে দিয়েছে।

Updated By: Nov 5, 2012, 12:50 PM IST

তাজ করিডোর মামলায় আপাতত স্বস্তিতে বিএসপি নেত্রী মায়াবতী। তাঁর বিরুদ্ধে এই সংক্রান্ত সবকটি জনস্বার্থ মামলা খারিজ করে দিল এলাহাবাদ হাইকোর্টের লখনউ বেঞ্চ। ২০০২ সালে তাজমহল সংলগ্ন এলাকার রাস্তা সৌন্দর্যায়নের একটি প্রজেক্ট মায়াবতী সরকারের তরফ থেকে নেওয়া হয়। এই প্রজেক্টেই নিয়ে ১৭ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে। এই নিয়ে মায়াবতী ও তাঁর ঘনিষ্ঠ সাংসদ নাসিমুদ্দীন সিদ্দিকির বিরুদ্ধে ৬ টি জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয়। সোমবার এলাহাবাদ হাইকোর্ট এই সবকটি মামলাই খারিজ করে দিয়েছে।
মায়াবতীর তরফে আইনজীবী সতীশ চন্দ্র মিশ্র প্রথম থেকেই এই সব কটি মামলাকেই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে আখ্যা দিয়েছিলেন। এই সংক্রান্ত ৭২ পাতার রায় প্রকাশিত হওয়ার পর তিনি জানিয়েছেন তাজ করিডর মামলায় মায়াবতীর বিরুদ্ধে কোন সংযত অভিযোগই নেই।
প্রসঙ্গত ২০০৩ সালে মায়াবতীর বিরুদ্ধে তাজ করিডর দুর্নীতিতে সুপ্রিম কোর্টের তরফ থেকে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু উত্তরপ্রদেশের তদানীন্তন গভর্নর মায়াবতী এবং তাঁর সহযোগীকে ট্রায়ালে ডাকতে অস্বীকার করলে ২০০৭ সালেই সিবিআই এই সংক্রান্ত তদন্ত বন্ধ করে দেয়।

.