'সিঙ্গল লার্জেস্ট পার্টি' হয়ে লালুর প্রত্যাবর্তন
২০১০ বিধানসভা নির্বাচনে প্রায় মুছে গিয়েছিলেন। এরপর থেকে লালুর গ্রাফ শুধু নিচের দিকেই নেমেছে। জেলে গিয়েছেন, দলের একের পর এক নেতা দল ছেড়েছেন। নীতীশ-বিজেপি-র সম্পর্ক ত্যাগের পরেও লালুর কোনও লাভ হয়নি। অনেক বলতে শুরু করেছিলেন লালুর লণ্ঠন নিভে যাবে। কিন্তু বিহারে একটা কথা খুব প্রচলিত আছে, ''সিঙারায় যতদিন আছে আলু, ততদিন বিহারে থাকবেন লালু।'' সেই কথাটাই একেবারে সত্যি হল।
!['সিঙ্গল লার্জেস্ট পার্টি' হয়ে লালুর প্রত্যাবর্তন 'সিঙ্গল লার্জেস্ট পার্টি' হয়ে লালুর প্রত্যাবর্তন](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2015/11/08/44724-aop.jpg)
ওয়েব ডেস্ক: ২০১০ বিধানসভা নির্বাচনে প্রায় মুছে গিয়েছিলেন। এরপর থেকে লালুর গ্রাফ শুধু নিচের দিকেই নেমেছে। জেলে গিয়েছেন, দলের একের পর এক নেতা দল ছেড়েছেন। নীতীশ-বিজেপি-র সম্পর্ক ত্যাগের পরেও লালুর কোনও লাভ হয়নি। অনেক বলতে শুরু করেছিলেন লালুর লণ্ঠন নিভে যাবে। কিন্তু বিহারে একটা কথা খুব প্রচলিত আছে, ''সিঙারায় যতদিন আছে আলু, ততদিন বিহারে থাকবেন লালু।'' সেই কথাটাই একেবারে সত্যি হল।
অনেককেই আশঙ্কা করেছিলেন লালুর সঙ্গে জোট করে নীতীশ তাঁর জনপ্রিয়তা হারাবেন। কিন্তু হল ঠিক উল্টো। লালুর রথে চড়ে সিংহাসন যাত্রা অনেক সহজ হল নীতীশের। দলভিত্তিক ফলাফলের পর দেখা যাচ্ছে সবচেয়ে বেশি আসন জিতেছে লালুর দল আরজেডি (শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ৭২টি), সেখানে নীতীশের দল জেডিইউ জিতেছে ৬৬টি, বিজেপি ৬৫টি, কংগ্রেস ১৪টি।