Farmer Becomes Crorepati: ম্যাজিক? এক লহমায় প্রায় ৩ কোটি রোজগার করে ফেললেন এক কৃষক...
A Farmer Becomes Crorepati by Selling Tomatoes: ঈশ্বর গায়কর জানিয়েছেন ২০০৫ সাল থেকে তিনি চাষবাস করছেন। মাত্র ১ একর জমি থেকে ১২ একরে নিয়ে গিয়েছেন তাঁর জমির পরিমাণ। গত ছ-সাত বছর ধরে তাঁর ১২ একর ফার্মে টানা টমেটোই চাষ করে যাচ্ছেন তিনি। বহুবার ক্ষতির মুখেও পড়েছেন। কিন্তু চাষ থেকে সরে আসেননি।
![Farmer Becomes Crorepati: ম্যাজিক? এক লহমায় প্রায় ৩ কোটি রোজগার করে ফেললেন এক কৃষক... Farmer Becomes Crorepati: ম্যাজিক? এক লহমায় প্রায় ৩ কোটি রোজগার করে ফেললেন এক কৃষক...](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2023/07/17/429841-crorepati.jpg)
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: গোটা দেশ টমেটোর আগুনে পুড়ছে। সাধারণ মধ্যবিত্তের রান্নাঘরে প্রায় ঢুকছেই না লাল টুকটুকে ওই সবজিটি। কিন্তু এই আবহেই রেকর্ড করলেন মহারাষ্ট্রের এক কৃষক। তিনি টমেটো বেচে প্রায় ৩ কোটি টাকা রোজগার করে ফেলেছেন! নাম তাঁর ঈশ্বর গায়কর। মহারাষ্ট্রের পুণের এই চাষি এই মরসুমে টমেটো বেচে ২ কোটি ৮০ লাখেরও বেশি টাকা রোজগার করে ফেলেছেন! যা নিয়ে হইচই পড়ে গিয়েছে সারা দেশে। তবে ঈশ্বরের স্বপ্ন এখানেই শেষ নয়। তাঁর ফার্মে এখনও ৪০০০ ক্রেট টমেটো রয়েছে। যা বেচে তিনি তাঁর রোজগার ৩.৫ কোটির ঘরে নিয়ে যাবেন বলে হিসেব করে রেখেছেন।
আরও পড়ুন: Tomato Prices Hike: এখনই যতটা পারেন কিনে রাখুন! ১ কেজি টমেটোর কত দাম হতে চলেছে জানেন?
ঈশ্বর গায়কর জানিয়েছেন ২০০৫ সাল থেকে তিনি চাষবাস করছেন। মাত্র ১ একর জমি থেকে ১২ একরে নিয়ে গিয়েছেন তাঁর জমির পরিমাণ। গত ছ-সাত বছর ধরে তাঁর ১২ একর ফার্মে টানা টমেটোই চাষ করে যাচ্ছেন তিনি। বহুবার ক্ষতির মুখেও পড়েছেন। কিন্তু চাষ থেকে সরে আসেননি। ২০২১ সালেই তাঁর প্রায় ১৮-২০ লক্ষ টাকার মতো আর্থিক ক্ষতি হয়েছিল!
এই মরসুমে ঈশ্বর গায়করের ফার্মে ১৭ হাজার ক্রেট টমেটো উৎপন্ন হয়েছিল। ক্রেট প্রতি দাম ঘোরাফেরা করেছে ৭৭০ থেকে ২৩১১ টাকা! এই দরে সমস্ত টমেটো বেচে তিনি ২.৮ কোটি টাকা রোজগার করে ফেলেছেন। তাঁর ফার্মে এখনও যা টমেটো রয়েছে তা বেচে তিনি রোজগারটিকে প্রায় ৪ কোটির কাছাকাছি নিয়ে চলে যেতে পারবেন বলে মনে করছেন।
আরও পড়ুন: এই প্রথম কোনও ভারতীয় উঠলেন 'লেনিনের মাথা'য়! বাংলা থেকে সটান পৃথিবীর ছাদে...
তার এই কপাল খোলার সূত্রে ঈশ্বর গায়কর তাঁর স্ত্রীকে ধন্যবাদ দিয়েছেন। ধন্যবাদ দিয়েছেন তাঁর বাবা-মাকেও, তাঁরা যেভাবে তাঁকে তাঁর চাষের কাজে উৎসাহিত করেছেন, তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে।