হোলিতে গোকুল সেজেছে প্রেমের রঙে
ছোট্ট গোপালের হাজারো দস্যিপনার স্মৃতি আঁকড়ে বেঁচে আছে এ মাটি। ব্রজধামের এ মাটির নাম গোকুল। শৈশব থেকেই তার কত লীলা। অষ্টোত্তর শতনামের মতোই অষ্টোত্তর লীলা। কংস বধ, পুতনা রাক্ষসী নিধন থেকে কালিয়ানাগ দমন। ননী চুরি। এসব গল্প নিয়েই তৈরি হয়েছে গোকুলের বাসরঘর। গোপিনী লীলার সাতসতেরো। হোলির দিন কৃষ্ণের বাসরঘর গোকুল সেজেছে প্রেমের রঙে। (প্রেম রঙে আজও রঙিন বাঁকে বিহারী)
ওয়েব ডেস্ক: ছোট্ট গোপালের হাজারো দস্যিপনার স্মৃতি আঁকড়ে বেঁচে আছে এ মাটি। ব্রজধামের এ মাটির নাম গোকুল। শৈশব থেকেই তার কত লীলা। অষ্টোত্তর শতনামের মতোই অষ্টোত্তর লীলা। কংস বধ, পুতনা রাক্ষসী নিধন থেকে কালিয়ানাগ দমন। ননী চুরি। এসব গল্প নিয়েই তৈরি হয়েছে গোকুলের বাসরঘর। গোপিনী লীলার সাতসতেরো। হোলির দিন কৃষ্ণের বাসরঘর গোকুল সেজেছে প্রেমের রঙে। (প্রেম রঙে আজও রঙিন বাঁকে বিহারী)
গোকুলের এই মাটিরধুলোয় মিশে আছে কানাহাইয়ার কত স্মৃতি। লোকশ্রুতি এখানেই নাকি গোপাল মেতে উঠত লুকোচুরির খেলায়। গোকুল পাড়ার প্রতি ঘরে তাই হোলির দিন সবাই গোপাল প্রেমে মেতে ওঠেন। মেতে ওঠেন কৃষ্ণ সেবায়। কৃষ্ণের গোপিনী সংখ্যাও তো কম ছিল না। এই গোকুলেই বিখ্যাত লাঠামোর হোলি। নন্দগ্রামে উত্পাত করতে আসা রাক্ষসদের নিধনে নাকি প্রেমদণ্ডের স্পর্শে বস করছিলেন রাক্ষসকূলকে। গোপিনীদের শিখিয়ে ছিলেন লাঠিখেলা। পৌরানিক লোকশ্রুতি রাক্ষসরা গোপীভাব প্রাপ্ত হয় প্রেমদণ্ডের ছোঁয়ায়। ভক্তেরা বলেন সবই কৃষ্ণ মায়া, সবই সৃষ্টির মায়াজাল। (নেতাদের 'রংবাজি')