গাজিপুর মাদ্রাসায় নাবালিকা ধর্ষণকাণ্ডে প্রাপ্তবয়স্ক হিসেবে অভিযুক্তের বিচার, জানাল জুভেনাইল জাস্টিস বোর্ড
মেডিক্যাল পরীক্ষার রিপোর্টে স্পষ্ট, নাবালকের বয়স ১৮ পেরিয়ে গিয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদন: গাজিপুর মাদ্রাসায় ১০ বছরের কিশোরী থেকে ধর্ষণে অভিযুক্ত নাবালক নয়। মেডিক্যাল পরীক্ষার পর সে ব্যাপারে নিশ্চিত হয়েছেন তদন্তকারীরা। রিপোর্ট খতিয়ে দেখে জুভেনাইল জাস্টিস বোর্ড নির্দেশ দিল, প্রাপ্তবয়স্ক হিসেবেই তার বিচার হবে।
গাজিপুর মাদ্রাসায় ১০ বছরের কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ যুবককে গ্রেফতার করে পুলিস। পরে গ্রেফতার করা হয় মাদ্রাসার মৌলবি গুলাম শাহিদকেও। নিজেকে ১৭ বছরের বলে দাবি করেছিল অভিযুক্ত নাবালক। তবে তার বয়স ১৮ বছরের বেশি বলে অভিযোগ উঠেছিল। তবে বয়সের প্রমাণপত্র দিতে পারেনি অভিযুক্তের পরিবার। এরপর হাড়ের পরীক্ষা করে বয়স জানার চেষ্টা করে পুলিস। তদন্ত রিপোর্টেই স্পষ্ট, ওই যুবক আদতে সাবালক। সেই রিপোর্টই পুলিস পেশ করে জুভেনাইল জাস্টিস বোর্ডে।
গত ২১ এপ্রিল পুলিসের কাছে মেয়ের নিখোঁজের অভিযোগ জানান গাজিয়াবাদের নির্যাতিতার বাবা।২২ এপ্রিল মাদ্রাসা থেকে তাকে উদ্ধার করে পুলিস। ২৩ এপ্রিল ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে বয়ান দেয় নাবালিকা। সে জানায়, বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করার কথা বলে মাদ্রাসায় নিয়ে গিয়েছিল ওই যুবক।
আরও পড়ুন- দুর্নীতিগ্রস্ত রেড্ডি ভাইদের টিকিট দিয়েছেন শাহ, বেফাঁস ইয়েদুরাপ্পা