অস্বস্তি এরাতে নতুন নির্দেশিকা, সরকারি ভবনে পদক্ষেপ নেওয়ার আগে রেসিডেন্ট কমিশনারের মত নেবে দিল্লি পুলিস
ঠেকে শিখল দিল্লি পুলিস। কেরালা হাউস কাণ্ডের মত অস্বস্তিকর পরিস্থিতি এড়াতে জারি করা হল নতুন নির্দেশিকা। দিল্লি পুলিসের এই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, এরপর থেকে, কোনও রাজ্য সরকারি ভবনে পুলিসি পদক্ষেপ নেওয়ার মত পরিস্থিতি দেখা দিলে, সেই ভবনের রেসিডেন্ট কমিশনার বা তাঁর প্রতিনিধির সঙ্গে পুলিসকে যোগাযোগ করতে হবে। দেরির ফলে কোনও অপরাধ সংগঠিত হওয়া বা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির সম্ভাবনা দেখা দিলে, সেক্ষেত্রে অবিলম্বে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
ব্যুরো: ঠেকে শিখল দিল্লি পুলিস। কেরালা হাউস কাণ্ডের মত অস্বস্তিকর পরিস্থিতি এড়াতে জারি করা হল নতুন নির্দেশিকা। দিল্লি পুলিসের এই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, এরপর থেকে, কোনও রাজ্য সরকারি ভবনে পুলিসি পদক্ষেপ নেওয়ার মত পরিস্থিতি দেখা দিলে, সেই ভবনের রেসিডেন্ট কমিশনার বা তাঁর প্রতিনিধির সঙ্গে পুলিসকে যোগাযোগ করতে হবে। দেরির ফলে কোনও অপরাধ সংগঠিত হওয়া বা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির সম্ভাবনা দেখা দিলে, সেক্ষেত্রে অবিলম্বে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
গত সোমবার কেরালা হাউসে অভিযানের আগে পুলিস যে রেসিডেন্ট কমিশনারের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি, তাও মেনে নেওয়া হয়েছে ওই নির্দেশিকায়। তবে দিল্লি পুলিসের বক্তব্যে খুশি নয় কেরালা সরকার।
বিতর্কের আঁচ ছড়িয়েছে হরিয়ানাতেও। বিতর্কের কেন্দ্রে হরিয়ানা সরকারের স্কুল শিক্ষা দফতরের পত্রিকা শিক্ষা সারথি। সরকারি ওই পত্রিকায় একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গরু এবং ভিল বা বাছুরের মাংসও মানব শরীরে রক্তে আয়রনের পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে। নড়েচড়ে বসে হরিয়ানা সরকার। বরখাস্ত করা হয় ওই পত্রিকার সম্পাদককে। এই ইস্যুতে হরিয়ানা সরকারের পাশে দাঁড়িয়েছে বিরোধী কংগ্রেসও।
তবে প্রতিবেদন লেখার জন্য সরকারি চাকরি থেকে বরখাস্তের এই সিদ্ধান্ত আরও উস্কে দিতে পারে অসহিষ্ণুতা বিতর্ক।