মোদী সরকারের প্রথম পূর্ণাঙ্গ সাধারণ বাজেট: HIGHLIGHTS
> আমাদের কথায় ও কাজে সমতা রয়েছে। -অরুণ জেটলি
> অন্তঃ শুল্ক বৃদ্ধি পেল।
>ইপিএফ, ইএসআই বাধ্যতামূলক নয়।
> স্বাস্থ্য বিমায় আয়কর ছাড় বাড়ল।
> সুকন্যা সমৃদ্ধি প্রকল্পে যে কোনও অবদান কর মুক্ত।
> পরিবহন ভাতা মাসিক ৮০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৬০০ টাকা করা হল।
> একত্রীকৃত সার্ভিস ট্যাক্স ১৪% বৃদ্ধি।
> আয়কর ছাড় অপরিবর্তিত।
> ক্লিন গঙ্গা ফান্ড ও স্বচ্ছ ভারত তহবিলের সিএসআর কার্যক্রমের জন্য ১০০% ট্যাক্স অব্যাহতি ।
> প্রতি ১০০০ জোড়া জুতোর আবগারি শুল্ক ৬% হ্রাস।
> ধনীদের বেশি কর দিতেই হবে। ১ কোটির বেশি বার্ষিক আয়ের ব্যক্তিদের সম্পদ করের বদলে ২% সারচার্জ।
> টেকনিক্যাল সার্ভিসে ট্যাক্স ২৫% থেকে কমিয়ে ১০%।
> বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে আমদানির জন্য শুল্ক হ্রাস।
> আন্তর্জাতিক করব্যবস্থা চালুর চেষ্টা।
> ১ লক্ষের বেশি লেনদেনের জন্য প্যান কার্ড নম্বর আবশ্যিক।
> বেনামি লেনদেনের জন্য ১০ বছর পর্যন্ত জেল।
> এই অধিবেশনেই কালো টাকা নিয়ে নয়া বিল।
> কালো টাকার উপর উচ্চ হারে কর।
> বিদেশ থেকে কালো টাকা ফিরিয়ে আনতে নয়া আইনের প্রস্তাবনা।
> বিভিন্ন সূত্র থেকে তথ্য সংগ্রহ শক্তিশালী করতে নয়া পরিকাঠামো।
> রুগ্ন শিল্পে গতি আনতে বিআইএফআর-এর জায়গায় নয়া ব্যবস্থা।
> বাজেট ব্যয় অনুমানঃ ১৭.৭৭ লক্ষ কোটি। ননপ্ল্যান ১৩.১২ লক্ষ কোটি। প্ল্যান- ৪.৬৫ লক্ষ কোটি।
> কার্যকরীভাবে কালো টাকার মোকাবিলা না করতে পারলে দারিদ্র দূরীকরণ সম্ভব নয়।
> কালো টাকা আটকিয়ে বৃদ্ধি ও বিনিয়োগের মাধ্যমে কর্মসংস্থান মধ্যবিত্ত করদাতাদের উপকারে লাগবে।
> আগামী ৪ বছরের জন্য কর্পোরেট ট্যাক্স ৩০% থেকে কমিয়ে ২৫% করা হল।
> ভারতের অর্থিনীতি পরিবর্তনে জিএসটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে সক্ষম। আগামী বছর থেকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে জিএসটি নিয়ে আসব।
> কর্মসংস্থানের জন্য আরও বেশি বিনিয়োগ প্রয়োজন।
> গত ৯ মাস আমরা একটি স্থিতিশীল করনীতি পালনে প্রচেষ্ট হয়েছি।
> করব্যবস্থা একটি সামাজিক, অর্থনৈতিক প্রকৌশল একটি যন্ত্র
> প্রধানমন্ত্রী সুরক্ষা বিমা যোজনা।
> প্রধানমন্ত্রী জীবন জ্যোতি বিমা। বার্ষিক ১২টাকা প্রিমিয়ামে দুর্ঘটনা বিমা চালু হবে। মোট ২ লক্ষ টাকার বিমা।
> অপরিকল্পিত ব্যয়ের জন্য বরাদ্দ ১৩ লক্ষ ১২ হাজার ২০০ কোটি।
> প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ ২,৪৬, ৭২৭ কোটি।
> বিহার ও পশ্চিমবঙ্গকে বিশেষ আর্থিক সাহায্য।
> কর্ণাটকে নতুন আইআইটি, জম্মু-কাশ্মীর ও অন্ধ্রতে আইআইএম।
> বিহারে এআইআইএমএস-এর সমতুল্য প্রতিষ্ঠান।
> জম্মু-কাশ্মীর, পাঞ্জাব, তামিলনাড়ু, হিমাচলপ্রদেশে ও আসামে এআইআইএমএস।
> অর্থের অভাবে কেউই যেন উচ্চশিক্ষা থেকে বঞ্চিত না হয়।
> প্রধানমন্ত্রী বিদ্যা লক্ষ্মী প্রকল্পের আওতায় পড়ুয়াদের আইটি ভিত্তিক অর্থ সাহায্য।
> জাতীয় দক্ষতা মিশন আসছে।
> নিয়ন্ত্রক সংস্কার আইনের প্রস্তাব।
> ৪৩ টি দেশে আগমনের সঙ্গে সঙ্গে ভিসা প্রকল্প সফল হওয়ার পর আমি এই প্রকল্পে ১৫০টি দেশ অন্তর্ভুক্ত করছি।
> সরকারি FII এবং এফডিআই মধ্যে পার্থক্য লোপ এবং কম্পোজিট ক্যাপ দিয়ে এটির প্রতিস্থাপন করা হবে ।
> নারী সুরক্ষা স্বার্থে নির্ভয়া তহবিলে ১০০০ কোটি টাকা।
> ভারতীয় বন্ড বাজারকে আন্তর্জাতিক মানের করে তুলব।
> অশোকচক্র চিহ্নিত সোনার কয়েন আসছে। এটি দেশে সোনা রিসাইকেলে সাহায্য করবে।
> পৃথিবীর মধ্যে ভারতে সর্বাধিক সোনা বিক্রি হয়। সোনা নগদীকরণ প্রকল্প আসছে।
> আন্তজার্তিকভাবে প্রতিযোগিতামূলক প্রত্যক্ষ কর ব্যবস্থা চালু করতে চাই।
> এই বছর বন্টন সর্বাধিক হবে। গ্রামীণ মজুরি বাড়বে।
> MNREGA-এর বন্টনের জন্য ৫০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ।
> ৪০০০ মেগা ওয়াট শক্তি সম্পন্ন ৫টি আল্ট্রা মেগা পাওয়ার প্রকল্প।
> পিপিপি পরিকাঠামো উন্নয়নে বরাদ্দ ১০০০ কোটি টাকা।
> পিপিপি মডেল পরিকাঠামোকে রিভাইটেলাইজ করা প্রয়োজন।
> ব্যবসা শুরু করার সাহাযার্থে 'সেলফ এমপ্লয়মেন্ট' প্রকল্প।
> রাস্তা ও রেলপথের জন্য শুল্কমুক্ত প্রকল্প।
> জাতীয় বিনিয়োগ এবং পরিকাঠামো তহবিল গঠন হবে।
> সংখ্যালঘু যুবকদের জন্য 'নয়ি মঞ্জিল' যোজনা।
> দারিদ্র সীমার নীচে বসবাসকারী প্রবীণদের জন্য নয়া প্রকল্প।
> ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫ -এর মধ্যে অ্যাকাউন্ট খুললে সরকার ৫০% প্রিমিয়াম দিয়ে দেবে।
> রাজস্ব ঘাটতি লক্ষ্যমাত্রা- FY16-17 3.5%, FY 17-18 3%
> পেনশন সুরক্ষিত করতে 'অটল পেনশন যোজনা' আনছি।
> ভারতের জনসংখ্যার একটা বড় অংশের কোনও বীমা নেই। আমি সার্বজনীন সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার প্রস্তাব আনছি।
> MFI এর পুনঃঅর্থনৈতিক সংস্থানের জন্য ২০০০০ কোটি টাকার মুদ্রা ব্যাঙ্ক।
> আন্তর্জাতিক মান পূরণ ও বিচার বিভাগীয় ক্ষমতা জন্য প্রদান করার জন্য 2015-16 সালে একটি দেউলিয়া অবস্থা কোড আনছি।
> ডাক ও তার বিভাগকে আরও উন্নত করতে চাই।
> যাদের টাকা নেই আমরা তাদের হাতে টাকা তুলে দিতে চাইছি।
> কৃষকদের উপার্জন বৃদ্ধির জন্য জাতীয় কৃষি বাজারের প্রস্তাব আনছি।
> গ্রামীন পরিকাঠামো উন্নয়নে এই বছর ২৫০০০ কোটি টাকা অনুদান।
> ডিজিটাল ইন্ডিয়া গঠনে জোর।
> মাটির উর্বরতা বৃদ্ধির জন্য কৃষকদের স্বার্থে সয়েল হেলথ কার্ড আনা হয়েছে।
> ভর্তুকির বেনিয়ম বন্ধ প্রয়োজন, ভর্তুকি নয়।
> ট্যাক্স প্লবতা কম কিন্তু এখনও আমরা এই বছরের জিডিপির 4.1% রাজস্ব ঘাটতি প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছি।
> জনস্বার্থে পিপিপি তে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে।
> আর্থিক শৃঙ্খলা গড়ে তোলা প্রয়োজন।
> জিডিপি তে উৎপাদন ১৮% থেকে কমে ১৭% হয়েছে। এটা আমদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ।
> কৃষি ক্ষেত্রে উপার্জন কমছে। কৃষি পরিকাঠামোয় বিনিয়োগ বাড়াব।
> আমাদের দেশের ২/৩ অংশ ৩৫ বছরের কম বয়সী। সবার কর্মসংস্থানের জন্য আমাদের ভারতেকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব হিসাবে গড়ে তুলতে হবে।
> কৃষিক্ষেত্রে উত্পাদনশীলতা বাড়াতে হবে। আমরা সেচ ব্যবস্থার উন্নতি করবই।
> ভারতের প্রতি গ্রামে ও শহরে মেডিক্যাল পরিষেবা পৌঁছে দেওয়া আবশ্যক।
> আমরা ভারতের প্রত্যেক পরিবারের মাথায় ছাদ থাকবে। ২০২২ সালের মধ্যে ২ কোটি বাড়ি তৈরি হবে গ্রামীণ অঞ্চলে। ৪ কোটি বাড়ি তৈরি হবে শহরে।
> আনুমানিক জিডিপি 7.4% হয়েছে।
> আমরা মুদ্রাস্ফীতি রোধে সফল হয়েছি।
> সাফল্য মিলেছে স্বচ্ছ নিলামেও।
> ৫০ লক্ষ শৌচালয় তৈরি হয়েছে।
> আমাদের তিনটি সাফল্য। জন ধন যোজনার সাফল্য, স্বচ্ছ ভারত অভিযান যার মাধ্যমে দেশ পুনর্যৌবন লাভ করেছে।
> স্ক্যাম, স্ক্যান্ডাল, দুর্নীতি মুক্ত এক সরকার সাধারণ মানুষ চান।
> আমরা শুধুমাত্র ছোট বড় অর্থনৈতিক অঞ্চলেই আবধ্য নেই।
> বিনিয়োগ বেড়েছে কারণ আমরা বিনিয়োগের পথ প্রশস্থ করেছি।
> দেশী বিদেশী বিনিয়োগকারীরা নতুন করে এদেশের বিনিয়োগের আশা দেখছেন।
> ৬.৪% মূল্য বৃদ্ধি হয়েছে টাকার।
> মুদ্রাস্ফীতি কমেছে। বর্তমানে সিপিআই মুদ্রাস্ফীতি ৫.১%।
> আমদের সরকার ঘড়ি ধরে সারা বছর ২৪ ঘণ্টা কাজ করে।
> ভারতীয় অর্থনীতির বিশ্বাসযোগ্যতা পুনর্স্থাপন সম্ভব হয়েছে। ভারতের উড়ানের পূর্বাভাস করছে সারা বিশ্ব।
> লোকসভায় সাধারণ বাজেট পেশ করছেন অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি।