Chandigrah University: ছাত্রীদের স্নানের ভিডিয়ো ভাইরালের ঘটনায় বিস্ফোরক দাবি পুলিসের! আত্মহত্যার অভিযোগও অস্বীকার
মোহালির পুলিস প্রধান বিবেক সোনি সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, "এখনও পর্যন্ত আমাদের তদন্তে জানতে পেরেছি যে অভিযুক্তের নিজের একটি মাত্র ভিডিয়ো রয়েছে। অন্য কারও ভিডিয়ো রেকর্ড করেননি। ইলেকট্রনিক ডিভাইস এবং মোবাইল ফোনগুলি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে এবং ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য পাঠানো হবে।"
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: চণ্ডীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬০ জন ছাত্রীর স্নানের ভিডিয়ো ভাইরাল হওয়ার পর মধ্যরাতে ব্যাপক বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ার পরে পাঞ্জাব পুলিস ঘটনার তদন্তে নামে। রবিবার পুলিস জানিয়েছে, তারা প্রাথমিক তদন্তে অভিযুক্তদের কাছ থেকে শুধুমাত্র একটি ভিডিও পেয়েছে। এমনকী কোনও ছাত্রী আত্মহত্যার চেষ্টা করেনি বলেও দাবি তাদের। মোহালির পুলিস প্রধান বিবেক সোনি সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, "এখনও পর্যন্ত আমাদের তদন্তে জানতে পেরেছি যে অভিযুক্তের নিজের একটি মাত্র ভিডিয়ো রয়েছে। অন্য কারও ভিডিয়ো রেকর্ড করেননি। ইলেকট্রনিক ডিভাইস এবং মোবাইল ফোনগুলি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে এবং ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য পাঠানো হবে।"
সাংবাদিক সম্মেলনে মোহালির এসএসপি বিবেক সোনি বলেন যে তারা অভিযুক্তের নিজের একটি ভিডিয়ো খুঁজে পেয়েছেন। এসএসপি আরও জানিয়েছেন যে কোনও আত্মহত্যার চেষ্টা বা মৃত্যু ঘটেনি এবং তিনি এও স্পষ্ট করেছেন যে একজন শিক্ষার্থীকে অ্যাম্বুলেন্সের দিকে নিয়ে যাওয়ার ভিডিয়োটি ভাইরাল হয়েছে তার কারণ প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল। পুলিস অফিসার বলেছেন, "এক ছাত্রীর শ্যুট করা একটি ভিডিও এবং প্রচারের বিষয়ে কথা হচ্ছে, সে বিষয়েই ফরেনসিক প্রমাণ সংগ্রহ করা হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত কোনও আত্মহত্যার (মৃত্যু) চেষ্টার খবর পাওয়া যায়নি। কোনও গুজবে কান দেওয়া উচিত নয়।"
No suicide attempt or death has taken place. One student who was taken in an ambulance was suffering from anxiety and our team is in contact with her. Apart from the video of one student, no other video has come to our notice: SSP Mohali Vivek Soni https://t.co/BNdvjYaKma pic.twitter.com/5k05GQ9QBf
— ANI (@ANI) September 18, 2022
মোহালির সিনিয়র পুলিস সুপার বিবেক শীল সোনি সাংবাদিকদের বলেছেন যে বেশ কয়েকজন ছাত্রীর ভিডিয়ো তৈরি করা হয়েছে এমন একটি "গুজব" হওয়ার পরে বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। তিনি বলেন, আইপিসি ধারা ৩৫৪-সি (ভয়্যুরিজম) এবং আইটি আইনের অধীনে একটি এফআইআর নথিভুক্ত করা হয়েছে এবং একজন ছাত্রীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিস এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন উভয়ই সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টগুলি সরিয়ে নিয়েছে এবং দাবি করে যে বেশ কয়েকটি মেয়ে তাদের ভিডিয়োগুলি অনলাইনে ফাঁস হওয়ার পরে আত্মহত্যা করার চেষ্টা করেছিল।
আরও পড়ুন, BJP Nabanna Abhiyan: নবান্ন অভিযানে পুলিসের গাড়িতে অগ্নিসংযোগ বিজেপি কাউন্সিলের ছেলের!