ঘর ছাড়ার নির্দেশ ক্যাম্পাকোলার আবাসিকদের

একত্রিশে মে-র মধ্যে ফ্ল্যাট খালি করে দিতে হবে মুম্বইয়ের ক্যাম্পাকোলা আবাসনের বাসিন্দাদের। সুপ্রিম কোর্টের এই রায়ের পরই গভীর সঙ্কটে আবাসনের বাসিন্দারা। তাঁদের এই দুরবস্থার জন্য বৃহনমুম্বই মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনকেই দায়ী করেছেন তাঁরা। নিজেদের ঘর বাঁচাতে এখন চোয়াল শক্ত করে লড়াইয়ে নেমেছেন ওরলির এই আবাসনের বাসিন্দারা।

Updated By: May 10, 2014, 11:43 AM IST

একত্রিশে মে-র মধ্যে ফ্ল্যাট খালি করে দিতে হবে মুম্বইয়ের ক্যাম্পাকোলা আবাসনের বাসিন্দাদের। সুপ্রিম কোর্টের এই রায়ের পরই গভীর সঙ্কটে আবাসনের বাসিন্দারা। তাঁদের এই দুরবস্থার জন্য বৃহনমুম্বই মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনকেই দায়ী করেছেন তাঁরা। নিজেদের ঘর বাঁচাতে এখন চোয়াল শক্ত করে লড়াইয়ে নেমেছেন ওরলির এই আবাসনের বাসিন্দারা।

মুম্বইয়ের অভিজাত ওরলি এলাকার ক্যাম্পাকোলা আবাসন। বহুতল এই আবাসনের পাঁচতলার উপরে তৈরি হওয়া ছিয়ানব্বইটি ফ্ল্যাটকে বেআইনি ঘোষণা করে ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বৃহনমুম্বই মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন। বিএমসি-র এই সিদ্ধান্তের পরেই নিজেদের ঘর বাঁচাতে লড়াইয়ে নামেন আবাসনের বাসিন্দারা। দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের পর গতবছর নভেম্বরে আগামী একত্রিশে মে পর্যন্ত বাসিন্দাদের আবাসনে থাকার অনুমতি দেয় সুপ্রিম কোর্ট। এবছরের বর্ষা পর্যন্ত তাঁদের ফ্ল্যাটে থাকার অনুমতি চেয়ে ফের সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানিয়েছিলেন ক্যাম্পাকোলা আবাসনের বাসিন্দারা। তবে তাঁদের সেই আবেদন খারিজ করে দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত। আগামী একত্রিশে মে-র মধ্যেই ফ্ল্যাট খালি করে দেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। ফলে গভীর সঙ্কটে পড়েছেন ক্যাম্পাকোলা আবাসনের বাসিন্দারা।

তবে ঘর বাঁচানোর লড়াইয়ে সহজে হার মানতে নারাজ আবাসনের বাসিন্দারা। গোটা ঘটনায় বৃহনমুম্বই মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন বা বিএমসি-র বিরুদ্ধেও ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন তাঁরা। আইনের লড়াইতো আছেই, পাশাপাশি মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ চৌহানের কাছেও তাঁদের ঘর বাঁচানোর জন্য আবেদন জানাবেন ক্যাম্পাকোলা আবাসনের বাসিন্দারা।

.