ভাল আছেন কাশ্মীর বেড়াতে যাওয়া বাংলার পর্যটকরা
খোঁজ পাওয়া গেল পূর্ব মেদিনীপুর থেকে কাশ্মীরে বেড়াতে যাওয়া৬০ জনের পর্যটক দলের। জানা গেছে, অনন্তনাগের কাজিগঞ্জে একটি হোটেলে আছেন তাঁরা। পর্যটকদের মধ্যে একজন আজ বাড়িতে ফোন করেছিলেন। তাঁর মাধ্যমেই জানা যায়, বাকিরা সকলে সুরক্ষিত আছেন। হলদিয়ার সুতাহাটা, দুর্গাচক ও ভবানীপুর থানা এলাকার বিভিন্ন গ্রাম থেকে কাশ্মীরে গেছেন ওই পর্যটকরা। তবে ভূস্বর্গে ভয়ঙ্কর বন্যার পর থেকে কোনও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না তাঁদের। উদ্বিগ্ন পরিবারের পক্ষ থেকে পুলিস-প্রশাসনের কাছে এনিয়ে বারবার দরবার করা হয়। শেষপর্যন্ত তাঁদের খোঁজ মেলায় স্বস্তি ফিরেছে।
শ্রীনগর: খোঁজ পাওয়া গেল পূর্ব মেদিনীপুর থেকে কাশ্মীরে বেড়াতে যাওয়া৬০ জনের পর্যটক দলের। জানা গেছে, অনন্তনাগের কাজিগঞ্জে একটি হোটেলে আছেন তাঁরা। পর্যটকদের মধ্যে একজন আজ বাড়িতে ফোন করেছিলেন। তাঁর মাধ্যমেই জানা যায়, বাকিরা সকলে সুরক্ষিত আছেন। হলদিয়ার সুতাহাটা, দুর্গাচক ও ভবানীপুর থানা এলাকার বিভিন্ন গ্রাম থেকে কাশ্মীরে গেছেন ওই পর্যটকরা। তবে ভূস্বর্গে ভয়ঙ্কর বন্যার পর থেকে কোনও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না তাঁদের। উদ্বিগ্ন পরিবারের পক্ষ থেকে পুলিস-প্রশাসনের কাছে এনিয়ে বারবার দরবার করা হয়। শেষপর্যন্ত তাঁদের খোঁজ মেলায় স্বস্তি ফিরেছে।
কাশ্মীরে সন্ধান পাওয়া রাজ্যের পর্যটকরা সকলেই অনন্তনাগের কাজিগঞ্জে নিরাপদে রয়েছেন। জল নামলেই তাঁদের ফিরিয়ে আনা হবে। জানিয়েছেন ফিরহাদ হাকিম। মালদা ও হুগলির নিখোঁজ পর্যটক ও শ্রমিকদের হদিশ পেতেও মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশেই চেষ্টা চালানো হচ্ছে ।জানিয়েছেন পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম।
প্রিয়জনদের খোঁজ পেলেও কাটছে না উতকন্ঠা। ফোনে আত্মীয়দের পর্যটকেরা জানিয়েছেন, গত তিন দিনের তুলনায় কিছুটা উন্নতি হয়েছে বন্যা পরিস্থিতির। তবে খাবার ও পানীয় জলের তীব্র সঙ্কট দেখা দেওয়ায় বাড়ছে সমস্যা।