বিজেপিকে রুখতে সমঝোতা করছে আপ-কংগ্রেস?

লোকসভা ভোটে মহাজোটে সামিল না হওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। 

Updated By: Sep 25, 2018, 11:59 PM IST
বিজেপিকে রুখতে সমঝোতা করছে আপ-কংগ্রেস?

নিজস্ব প্রতিবেদন: লোকসভা ভোটে দিল্লিতে কি আপ-কংগ্রেস জোট? সূত্রের খবর, আম আদমি পার্টি ও কংগ্রেসের মধ্যে গোপনে শুরু হয়েছে জোট-আলোচনা। সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর দাবি, দিল্লির সাতটি আসনে কংগ্রেসের সঙ্গে সমঝোতা করে প্রার্থী দিতে চাইছে আপ। প্রকাশ্যে দুই দলের নেতারা আসছেন না, তবে তলায় তলায় নাকি জোট নিয়ে অনেক দূর কথা এগিয়েছে। 

দিল্লির পাঁচটি আসনে ইতিমধ্যেই সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণা করে দিয়েছে আম আদমি পার্টি। প্রার্থী হিসেবে উত্তর-পূর্ব দিল্লিতে দিলীপ পাণ্ডে, পূর্ব দিল্লিতে আতিশি, উত্তর-পশ্চিম দিল্লিতে গুগ্গন সিং রঙ্গা ও দক্ষিণ দিল্লিতে রাঘব চাড্ডা ও চাঁদনি চকে পঙ্কজ গুপ্তার নাম সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করেছে কেজরিওয়ালের।

নয়াদিল্লি ও পশ্চিম দিল্লি আসনে কংগ্রেস ও আপের মধ্যে সমঝোতা হতে পারে বলে খবর। সূত্রের খবর, কংগ্রেসের অভ্যন্তরীণ সমীক্ষা বলছে, ঠিকঠাক প্রার্থী না দিলে এই দুটি আসনে কোনওভাবেই তারা জিততে পারবে না। এমনটা আশঙ্কা করছে আম আদমি পার্টিও। সূত্রের খবর, সে কারণে এই দুটি আসনে আপের সঙ্গে সমঝোতা করে বিজেপিকে আটকাতে কেজরিওয়ালের সঙ্গে কথা শুরু করেছে কংগ্রেস। তবে আপের সঙ্গে কোনওরকম সমঝোতায় নারাজ দিল্লির প্রদেশ সভাপতি অজয় মাকেন। শোনা যাচ্ছে, তাঁকে বাস্তব পরিস্থিতি বুঝিয়ে সমঝোতায় রাজি করাতে চাইছে হাইকম্যান্ড।

নয়াদিল্লি ও পশ্চিম দিল্লি আসনে কংগ্রেস ও আপের মধ্যে সমঝোতা হতে পারে বলে খবর। সূত্রের খবর, কংগ্রেসের অভ্যন্তরীণ সমীক্ষা বলছে, ঠিকঠাক প্রার্থী না দিলে এই দুটি আসনে কোনওভাবেই তারা জিততে পারবে না। এমনটা আশঙ্কা করছে আম আদমি পার্টিও। সূত্রের খবর, সে কারণে এই দুটি আসনে আপের সঙ্গে সমঝোতা করে বিজেপিকে আটকাতে কেজরিওয়ালের সঙ্গে কথা শুরু করেছে কংগ্রেস। তবে আপের সঙ্গে কোনওরকম সমঝোতায় নারাজ দিল্লির প্রদেশ সভাপতি অজয় মাকেন। শোনা যাচ্ছে, তাঁকে বাস্তব পরিস্থিতি বুঝিয়ে সমঝোতায় রাজি করাতে চাইছে হাইকম্যান্ড।

উল্লেখ্য, লোকসভা ভোটে মহাজোটে সামিল না হওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। বিজেপি-কংগ্রেসের বিরুদ্ধে একা লড়াইয়ে হুঙ্কার দিয়েছিলেন। কংগ্রেসের দাবি, বিজেপির বি টিম আম আদমি সরকার। কেজরিওয়ালকে তৈরি করেছেন নরেন্দ্র মোদীই।  

 

  

.