ত্রিপুরায় সপ্তম বাম সরকার গঠনের লক্ষ্যে জোরদার প্রচার
চোদ্দই ফেব্রুয়ারি ত্রিপুরায় বিধানসভা নির্বাচন। নির্বাচনের দিন ঘোষণার পরই কোমর বেঁধে নেমে পড়েছেন বাম কর্মী সমর্থকরা। প্রার্থীদের সমর্থনে চলছে প্রচার। কিন্তু ছন্নছাড়া অবস্থা কংগ্রেসের। প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পরই গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে জেরবার কংগ্রেস শিবির। লক্ষ্য সপ্তম বামফ্রন্ট সরকার। সেই লক্ষ্যেই তীব্র শৈত্যপ্রবাহ উপেক্ষা করে প্রচারে নেমে পড়েছেন সিপিআইএম কর্মী সমর্থকরা।
চোদ্দই ফেব্রুয়ারি ত্রিপুরায় বিধানসভা নির্বাচন। নির্বাচনের দিন ঘোষণার পরই কোমর বেঁধে নেমে পড়েছেন বাম কর্মী সমর্থকরা। প্রার্থীদের সমর্থনে চলছে প্রচার। কিন্তু ছন্নছাড়া অবস্থা কংগ্রেসের। প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পরই গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে জেরবার কংগ্রেস শিবির। লক্ষ্য সপ্তম বামফ্রন্ট সরকার। সেই লক্ষ্যেই তীব্র শৈত্যপ্রবাহ উপেক্ষা করে প্রচারে নেমে পড়েছেন সিপিআইএম কর্মী সমর্থকরা।
শাসক বাম শিবিরের তুলনায়, বিরোধী কংগ্রেস শিবির কিছুটা ছন্নছাড়া। প্রার্থী তালিকা প্রকাশ হতে না হতেই দলের গোষ্ঠীকোন্দল প্রকাশ্যে আসতে শুরু করেছে। বক্সনগর কেন্দ্রে তোফাজ্জল হোসেনকে প্রার্থী না করায়, নিজেদেরই বেশ কয়েকটি দলীয় কার্যালয়ে আগুন ধরিয়ে দেয় তোফাজ্জল হোসেন গোষ্ঠীর লোকজন। পোড়ানো হয় পতাকা-ফেস্টুন। গোষ্ঠীকোন্দে উত্তপ্ত চড়িলাম, কমলাসাগর, বীরগঞ্জ এবং চণ্ডীপুর বিধানসভা কেন্দ্রও।
ত্রিপুরা বিধানসভায় মোট ৬০টি আসনের মধ্যে ৪৯টি আসন বামেদের দখলে। উনিশশো আটাত্তরে ত্রিপুরায় প্রথম ক্ষমতায় আসার পর উনিশশো তিরানব্বই সালে মাত্র একবার পরাজিত হয় বামেরা। এরপর থেকে ত্রিপুরায় ক্ষমতায় থেকেছে বামেরা। এইমুহূর্তে গোটা দেশে একমাত্র ত্রিপুরায় ক্ষমতায় বামফ্রন্ট সরকার। কেরালা এবং পশ্চিমবঙ্গে বামেদের বিপর্যয়ের পর, ত্রিপুরার দুর্গকে অক্ষত রাখতে সর্বোতভাবে ভোটযুদ্ধে নামছেন তাঁরা।