ভারতের আরও ৭টি সুপারফাস্ট ট্রেন, পশ্চিমবঙ্গের ২টি
গতি.. গতি..গতি... গতি মানুষের বড়ই প্রিয়। গতি মানুষের সময় বাঁচায়। দ্রুত পৌঁছে দেয় গন্তব্যে। এনার্জিও বাঁচায়। আজ দিল্লির নিজামউদ্দিন স্টেশনে ভারতের সেমি বুলেট ট্রেন “গতিমান এক্সপ্রেস”-এর সূচনা করলেন সুরেশ প্রভু। দিল্লি থেকে আগ্রা, ২১০ কিলোমিটার দূরত্ব যাত্রীরা পৌঁছে যাবে মাত্র ১০০ মিনিটে। চলুন জেনে নেওয়া যাক, ভারতের আরও ৭টি সুপারফাস্ট ট্রেনের কথা।
ওয়েব ডেস্ক : গতি.. গতি..গতি... গতি মানুষের বড়ই প্রিয়। গতি মানুষের সময় বাঁচায়। দ্রুত পৌঁছে দেয় গন্তব্যে। এনার্জিও বাঁচায়। আজ দিল্লির নিজামউদ্দিন স্টেশনে ভারতের সেমি বুলেট ট্রেন “গতিমান এক্সপ্রেস”-এর সূচনা করলেন সুরেশ প্রভু। দিল্লি থেকে আগ্রা, ২১০ কিলোমিটার দূরত্ব যাত্রীরা পৌঁছে যাবেন মাত্র ১০০ মিনিটে। চলুন জেনে নেওয়া যাক, ভারতের আরও ৭টি সুপারফাস্ট ট্রেনের কথা।
১) নিউ দিল্লি-ভোপাল শতাব্দী এক্সপ্রেস- সূচনা হয় ১৯৮৮ সালে। গতিবেগ প্রতি ঘণ্টায় ১৫০ কিলোমিটার।
২) মুম্বই-নিউ দিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেস- ১৯৭২ সালে ট্রেনটির সূচনা। গতিবেগ ৯০.৪৬ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায়।
৩) কানপুর-নিউ দিল্লি শতাব্দী- গতিবেগ প্রতি ঘণ্টায় ৮৯.৬৩ কিলোমিটার। ৪৪১ কিলোমিটার দূরত্ব যায় ৪৪ মিনিটে।
৪) হাওড়া রাজধানী- গতিবেগ ঘণ্টায় ৮৮.২১ কিলোমিটার। ১৪৪৫ কিলোমিটার দূরত্ব যায় ১৭ ঘণ্টা ২০ মিনিটে। ভারতে প্রথম এই ট্রেনেই দ্বিতীয় শ্রেণীর বাতানুকূল কামরার (AC-2 tier) সূচনা হয়।
৫) শিয়ালদা-নিউ দিল্লি দুরন্ত- এই ট্রেনটির কোনও হল্ট নেই। শিয়ালদা থেকে একেবারে সোজা নিউ দিল্লি। সবচেয়ে বেশি সময় বাঁচে এই ট্রেনে। গতিবেগ ঘণ্টায় ৯১.১৩ কিলোমিটার।
৬) নিউ দিল্লি-এলাহাবাদ দুরন্ত- গতিবেগ ঘণ্টায় ৪৬.৮৫ কিলোমিটার।
৭) নিজামউদ্দিন-বান্দ্রা গরীব রথ- ১৩৬৬ কিলোমিটার দূরত্ব ট্রেনটি অতিক্রম করে ১৬ ঘণ্টা ৩০ মিনিটে। গতিবেগ ঘণ্টায় ১৩০ কিলোমিটার। সম্পূর্ণ বাতানুকূল এই ট্রেনটির ভাড়াও খুব বেশি নয়। সাধারণের আয়ত্তের মধ্যে।