মানববোমার বদলে পশুবোমায় 'আস্থা' রাখার ৩ কারণ
মানববোমা নয়, এবার পশুবোমা। মানুষের শরীরে বিস্ফোরক বেঁধে হামলা ঘটানোর পদ্ধতিতে যথেষ্ট ঝামেলা এবং এখন সেই মডেল অনেকটাই পুরানো। কিন্তু ছোটখাটো পশুর শরীরে বিস্ফোরক ঢুকিয়ে দিয়ে সেই পশুকে টার্গেট এলাকায় পৌঁছে দিয়ে তারপর দূর থেকে রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে বিস্ফোরণ ঘটানোর উপরেই বেশি ভরসা রাখছে সীমান্তপারের পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিগোষ্ঠীগুলি, প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রাক্কালে এমনটাই দাবি ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার। কিন্তু হঠাত্ কেন নিজেদের চেনা ছক বদলাতে গেল জঙ্গিগোষ্ঠীগুলি?
ওয়েব ডেস্ক: মানববোমা নয়, এবার পশুবোমা। মানুষের শরীরে বিস্ফোরক বেঁধে হামলা ঘটানোর পদ্ধতিতে যথেষ্ট ঝামেলা এবং এখন সেই মডেল অনেকটাই পুরানো। কিন্তু ছোটখাটো পশুর শরীরে বিস্ফোরক ঢুকিয়ে দিয়ে সেই পশুকে টার্গেট এলাকায় পৌঁছে দিয়ে তারপর দূর থেকে রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে বিস্ফোরণ ঘটানোর উপরেই বেশি ভরসা রাখছে সীমান্তপারের পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিগোষ্ঠীগুলি, প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রাক্কালে এমনটাই দাবি ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার। কিন্তু হঠাত্ কেন নিজেদের চেনা ছক বদলাতে গেল জঙ্গিগোষ্ঠীগুলি?
১) মানব বোমার ক্ষেত্রে হ্যাপা প্রচুর। প্রথমত খরচ অনেক বেশি। তার উপর যাকে মানব বোমা হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে তাঁর 'মগজ ধোলাই' করাটাও বেশ ঝক্কির এবং সময় সাপেক্ষ। তুলনায় পশুদের ক্ষেত্রে এসব ধামেলার কোনও প্রশ্নই নেই।
আরও পড়ুন- সম্মান বাঁচাতে নির্যাতিতা কিশোরীর সন্তানকে জীবন্ত কবর দিল পরিবার!
২) বর্তমানে উপত্যকায় প্রবল তুষারপাতের জন্য বেশ কিছুদিন যাবত্ জঙ্গি কার্যকলাপ চালাতে সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলিকে। তাই পশুদের মাধ্যমে কাজ হাসিল করা অনেকটাই সুবিধার।
৩) এখনও পর্যন্ত নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে থাকা এলাকাগুলিতে মানুষকে তল্লাশি করার ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া কোনও পড়ে থাকা জড় বস্তুকেও পরীক্ষা করা হয়ে থাকে। কিন্তু পশুদের পরীক্ষা করার কোনও ব্যবস্থা এখনও পর্যন্ত নেই।
ফলে, এই পথেই পা বাড়াচ্ছে সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীগুলো।