প্রেমের বীজ আসলে কিন্তু এক উদ্ভিদের বীজই
ভালবাসা দিবসের প্রথম চিরকুট নাকি পাঠিয়েছিলেন ফ্রান্সের ওরলিঁও শহরের এক ডিউক!
নিজস্ব প্রতিবেদন: প্রেমের প্রতীক থেকেই তো কত-কত প্রেমের বীজের অঙ্কুরোদ্গম। কিন্তু কোথা থেকে এল এই লাভসাইন? কে বলে দিল, এই ত্রিকোণাকৃতির চিহ্নটিই আবিশ্বের প্রেম-আখর? এ নিয়ে অনেকেই ভেবেছেন।
সমাজ-সংস্কৃতি, এথনিসিটি ইত্যাদি নিয়ে গবেষণা করেন যাঁরা তাঁদের একাংশ মনে করেন, ভালোবাসা বোঝাতে যে হৃদয় আকৃতির প্রতীক ব্যবহার করা হয়, সেই আকারটি সিলফিয়াম (silphium) নামের এক ধরনের ঔষধি গাছের বীজ থেকে এসেছে। উদ্ভিদের বীজ থেকেই তা হলে প্রেমের বীজের আগমন।
তবে বহুকাল আগে ধর্মীয় স্থানগুলিতে আঁকা বিভিন্ন চিত্রকর্মে পাইনগাছের মোচার আকৃতিকেই হৃদয়ের সঙ্গে তুলনা করা হত ।
আরও পড়ুন: কোভিড-লকডাউনে পকেটও ডাউন, কী ভাবে সাশ্রয় করবেন? রইল কিছু টিপস
ভ্যালেন্টাইন'স ডে'তে ( Valentine's Day) এরকম অনেক কিছুই নতুন করে আলোচনা হয়। যেমন আজকের এই প্রেম নিবেদনের শুরুটা কবে, এ কথা ভাবতে গিয়ে একদল লক্ষ্য করেছেন, ১৭৯৭ সালে এক ব্রিটিশ প্রকাশক তরুণ প্রেমিকদের জন্য একগুচ্ছ আবেগঘন পদ্য প্রকাশ করেছিলেন। এরই পরম্পরা বজায় রাখতে গিয়ে ভ্যালেন্টাইনস ডে-তে কার্ড বিনিময়ের চল শুরু বলে তাঁদের ধারণা। প্রতিবছর প্রেমদিবসে রাশি রাশি শুভেচ্ছাকার্ড বিনিময় হয় প্রেমিক-প্রেমিকাদের মধ্যে। এর শুরুটা কবে? বলা হয়ে থাকে, ভালবাসা দিবসের প্রথম চিরকুট পাঠিয়েছিলেন ফ্রান্সের ওরলিঁও শহরের এক ডিউক। নাম ছিল চার্লস। ১৪১৫ সালে একটি যুদ্ধে পরাজয়ের পর তাঁকে টাওয়ার অব লন্ডনে বন্দি করে রাখা হয়েছিল।
আরও পড়ুন: Valentine Special:এ শহরের বুকে তৈরি হোক এক শাশ্বত প্রেমোরিয়াল