৭৩৫ কুকুরের বাবা এই ইঞ্জিনিয়ার
পোষ্য পোশাই তাঁর পেশা। নেশাও বটে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ৯ ঘণ্টা ল্যাপটপেই সময় দিতে হয় ব্যাঙ্গালুরুর সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার রাকশে শুক্লাকে। আর বাকিটা সময় তাঁর পালিত সন্তানদের সঙ্গেই কেটে যায়। তাও রোজ সবাইকে সময় দিতে পারেন না। সবার দেখভাল করতে রয়েছেন হাফ ডজন লোকও। একটা নয় দুটো নয়, তাঁর পালিত সন্তানের সংখ্যাটা ৭৩৫। ল্যাব, গোল্ডেন লিট্রিভার, গ্রেট ডেন, রটউইলার, সেন্ট বার্নার্ড, পাগ ছাড়াও রোডেশিয়ান (স্ট্রিট ডগ), সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত মোট ৭৩৫ টি কুকুর তাঁর পোষ্য। নিজের সন্তানের মতই তাদের দেখভাল করেন ইঞ্জিনিয়ার রাকেশ শুক্লা। ব্যাঙ্গালুরুতে রাকেশ পরিচিত 'ডগ ফাদার' নামেই। অনেকে আবার 'পাপা' নামেও ডাকেন রাকশকে। আরও পড়ুন- ডিসেম্বর মাসকে 'ভয়' পায় তামিলনাড়ু!
বেঙ্গালুরু: পোষ্য পোশাই তাঁর পেশা। নেশাও বটে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ৯ ঘণ্টা ল্যাপটপেই সময় দিতে হয় ব্যাঙ্গালুরুর সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার রাকশে শুক্লাকে। আর বাকিটা সময় তাঁর পালিত সন্তানদের সঙ্গেই কেটে যায়। তাও রোজ সবাইকে সময় দিতে পারেন না। সবার দেখভাল করতে রয়েছেন হাফ ডজন লোকও। একটা নয় দুটো নয়, তাঁর পালিত সন্তানের সংখ্যাটা ৭৩৫। ল্যাব, গোল্ডেন লিট্রিভার, গ্রেট ডেন, রটউইলার, সেন্ট বার্নার্ড, পাগ ছাড়াও রোডেশিয়ান (স্ট্রিট ডগ), সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত মোট ৭৩৫ টি কুকুর তাঁর পোষ্য। নিজের সন্তানের মতই তাদের দেখভাল করেন ইঞ্জিনিয়ার রাকেশ শুক্লা। ব্যাঙ্গালুরুতে রাকেশ পরিচিত 'ডগ ফাদার' নামেই। অনেকে আবার 'পাপা' নামেও ডাকেন রাকশকে। আরও পড়ুন- ডিসেম্বর মাসকে 'ভয়' পায় তামিলনাড়ু!
শুরুটা হয়েছিল ৪৫ দিনের 'কাব্য'কে বাড়িতে এনেই। কাব্য তাঁর প্রথম পোষ্য। নিজের রোজগারের প্রায় পুরোটাই খরচ হয় পোষ্যদের দেখভাল করতেই। প্রতিদিন ৭৩৫ জনের জন্য ২০০ কেজির চিকেন আর ভাত রান্না করা হয়। একটা আলাদা ফার্মও করেছেন রাকেশ, যেখানে রয়েছে সুইমিং পুল, কুকুরদের খেলার জন্য বড় স্পেস। তবে রাকেশের এই ডগ ফার্ম নিয়ে পাড়ার অনেকেই বিরক্ত, অভিযোগও জানিয়ছেন রাকেশকে। তবে রাকেশ মনে করেন, "ওদের (পোষ্য) আমি ছাড়া আর কেওই নেই। আমি যা করছি সেটা করেই যাব"।