ঘন কুয়াশার জেরে ব্যাহত হয় ট্রেন চলাচল এবং উড়ান পরিষেবা
শীতের সকাল। ভোর-ভোর লেপ-কম্বলের বাইরে পা রাখাই যেন যুদ্ধের সামিল। অতিকষ্টে বাইরে বের হলেও অবশ্য চোখের সামনে অন্ধকার। বাইরে ঘন কুয়াশা। কিছু দেখার জো নেই। আজ সকাল থেকেই কুয়াশার চাদরে মুখ ঢাকে তিলোত্তমা। একে কনকনে হিমেল হাওয়া, তার ওপর কুয়াশার দাপট। দুয়ের ঠেলায় শীতের আমেজ হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছেন শহরবাসী।
ওয়েব ডেস্ক: শীতের সকাল। ভোর-ভোর লেপ-কম্বলের বাইরে পা রাখাই যেন যুদ্ধের সামিল। অতিকষ্টে বাইরে বের হলেও অবশ্য চোখের সামনে অন্ধকার। বাইরে ঘন কুয়াশা। কিছু দেখার জো নেই। আজ সকাল থেকেই কুয়াশার চাদরে মুখ ঢাকে তিলোত্তমা। একে কনকনে হিমেল হাওয়া, তার ওপর কুয়াশার দাপট। দুয়ের ঠেলায় শীতের আমেজ হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছেন শহরবাসী।
শুধু কলকাতা নয়, জেলায় জেলায় ধরা পড়েছে একই ছবি। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অবশ্য কেটে যায় কুয়াশা। স্বাভাবিক হয় জনজীবন। তবে রোদ ওঠার ফলে ঠান্ডা আরও বাড়বে। গতকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বোচ্চ এবং সর্বোনিম্নের মধ্যে তেমন কোনও পার্থক্য ছিল না। সে জন্যই ককনে ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে রাজ্যে। জানুয়ারির মাঝামাঝি পর্যন্ত তাপমাত্রা খুব বেশি বাড়বে না বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।
কুয়াশার জেরে গতকাল রাত থেকেই ব্যহত হয় ট্রেন চলাচল। বাতিল করা হয় ৫টি আন্তর্জাতিক বিমান। এছাড়া বেশ কয়েকটি ঘরোয়া বিমানও বাতিল করা হয়েছিল। আজ সকাল ৮.৩০ নাগাদ স্বাভাবিক হয় বিমান পরিষেবা। কুয়াশার জেরে ব্যহত হয় হাওড়া ট্রেন চলাচলও।