বৃষ্টি আর বিষণ্ণতাকে হারিয়ে মহানবমীতে মেতে রাজ্য, অষ্টমীর রাতজেগেও ক্লান্ত নয় বাঙালি
আজ মহানবমী। সকাল থেকে হালকা বৃষ্টি। তবুও বৃষ্টিকে উপেক্ষা করেই সকাল থেকে পথে নেমেছেন মানুষ। উত্তর থেকে দক্ষিণ, মণ্ডপে মণ্ডপে ভিড় করেছেন দর্শনার্থীরা। তবে দুপুরের পর থেকে কলকাতায় আবহাওয়ার উন্নতি হবে এমন কথা জানিয়েছে হাওয়া অফিস।
আজ মহানবমী। সকাল থেকে হালকা বৃষ্টি। তবুও বৃষ্টিকে উপেক্ষা করেই সকাল থেকে পথে নেমেছেন মানুষ। উত্তর থেকে দক্ষিণ, মণ্ডপে মণ্ডপে ভিড় করেছেন দর্শনার্থীরা। তবে দুপুরের পর থেকে কলকাতায় আবহাওয়ার উন্নতি হবে এমন কথা জানিয়েছে হাওয়া অফিস।
নবমী মানেই মনের কোণে দশমীর বিষণ্ণতা, কারণ ঠাকুর দেখার আজই তো শেষদিন। তবু যতটুকু সময় হাতে রয়েছে তত টুকুই কাজে লাগিয়েই আরও বেশি ঠাকুর দেখে নিতে চাইছে ছোট থেকে বড় সকলেই। বৃষ্টি আর বিষণ্ণতা ভুলে মহানবমীতে মেতে রাজ্য, অষ্টমীর রাতজেগেও ক্লান্ত নয় বাঙালি। আজই রাস্তায় সবচেয়ে বেশি ভিড় হবে এমন আশঙ্কা করছেন কলকাতার পুলিস কর্তারা। পুজো আয়োজকরা এবারের ভিড়ে বেশ খুশি। তবে আজকের নবমী সব রেকর্ড ছাপিয়ে যাবে এমন আশাই করছেন আয়োজকরা।
গতকাল দক্ষিণ কলকাতায় একডালিয়া এভারগ্রিন, সিংহী পার্ক, সুরুচি সংঘের ভিড় সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছিল। বেহালার পুজো আবার থিমের জোয়ারে ভেসে সবাইকে হারিয়ে দিয়েছে। খিদিরপুরের পুজোয় আবার ভিড় কাকে বলে সেটা দেখাচ্ছে।
কলেজ স্কোয়ার, মহম্মদ আলি পার্ক, সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের সামনে মানুষের লাইন কোথায় শেষ হয়েছে তা জানতে হলে যতটা হাঁচটে হবে তাতে পায়ে ব্যথা নিশ্চিথ
উত্তর কলকাতাতেও ব্যাপরটা ঠিক এক। বাগবাজার সার্বজনীন থেকে চালতাবাগান, টালা পার্ক সব জায়গাতেই মানুষের সুনামী।
ঠাকুর দেখার মাঝেই চলছে জোর পেটপুজো৷ ফুচাকা, ভেলপুরী, বাদামভাজা, এগরোল, চাউমিন৷ তবে হটকেকের মত বিকোচ্ছে বিরিয়ানি, কোল্ড ড্রিঙ্ক।