লক্ষ্য ২১ জুলাই সভায় যোগদান, উত্তরবঙ্গে রিসার্ভেশন ছাড়াই সংরক্ষিত কামরা জবরদখল তৃণমূল কর্মীদের
একুশে জুলাইয়ের সভায় যোগ দিতে হবে। তাই রিজার্ভেশন ছাড়াই সংরক্ষিত কামরা জবরদখল। তৃণমূল কর্মীদের এমন তাণ্ডবের ছবি দেখা গেল উত্তরবঙ্গের একাধিক স্টেশনে। মালদহে লাঠি চালাল RPF।
![লক্ষ্য ২১ জুলাই সভায় যোগদান, উত্তরবঙ্গে রিসার্ভেশন ছাড়াই সংরক্ষিত কামরা জবরদখল তৃণমূল কর্মীদের লক্ষ্য ২১ জুলাই সভায় যোগদান, উত্তরবঙ্গে রিসার্ভেশন ছাড়াই সংরক্ষিত কামরা জবরদখল তৃণমূল কর্মীদের](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2015/07/20/40337-21-july.jpg)
ব্যুরো: একুশে জুলাইয়ের সভায় যোগ দিতে হবে। তাই রিজার্ভেশন ছাড়াই সংরক্ষিত কামরা জবরদখল। তৃণমূল কর্মীদের এমন তাণ্ডবের ছবি দেখা গেল উত্তরবঙ্গের একাধিক স্টেশনে। মালদহে লাঠি চালাল RPF।
একুশে জুলাই যাত্রা। টিকিটের প্রয়োজন নেই। শাসকদলের ব্যাজ বুকে থাকলেই হবে। নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে এভাবেই পদাতিক এক্সপ্রেসের দখল নিলেন শাসক দলের কর্মী সমর্থকরা।
চারমাস আগে টিকিট কেটে সিট রিজার্ভ করা বৈধ যাত্রীদের কপালে জুটল হেনস্থা, লাঞ্ছনা।
রায়গঞ্জ স্টেশনেও একই ছবি। রাধিকাপুর এক্সপ্রেস বেদখল। সংরক্ষিত কামরায় অসহায় বৈধ যাত্রীরা। আর অকুতোভয় তৃণমূল কর্মীরা।
যাত্রী হয়রানির কথা স্বীকার করে নিয়েছেন খোদ স্টেশন মাস্টার জয়ন্ত চন্দ।
একইভাবে মালদহে গৌড় এক্সপ্রেসও জবরদখলের চেষ্টা হয়। ট্রেন দখলমুক্ত করতে লাঠিচার্জ করে RPF। তাতে আহত হন বেশ কয়েকজন তৃণমূল কর্মী-সমর্থক।
তবে কোচবিহারের ছবিটা এমন ছিল না। একুশে জুলাইয়ের সভার জন্য সেখানে অনেকদিন আগেই ট্রেন বুক করেছিলেন জেলা তৃণমূল নেতারা। কর্মীদের নিয়ে আঠারো বগির সেই বিশেষ ট্রেন বিকেল চারটেয় কোচবিহার থেকে কলকাতা রওনা নয়।