মাদ্রাসা শিক্ষক নিয়োগ ক্ষমতা কমিশন থেকে কমিটির হাতে যাওয়ায় মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ ছাত্রছাত্রীরা
মাদ্রাসা শিক্ষক নিয়োগ ক্ষমতা মাদ্রাসা কমিশন থেকে কমিটির হাতে চলে যাওয়ার ফলে অন্ধকারে রয়েছেন বোর্ড মারফত নিযুক্ত ছাত্রছাত্রীরা। বোর্ড কাউন্সিলিং করার পর দুবছর পার করে গেছে, কিন্তু আইনি ফাঁসে আটকে চাকরির ভবিষ্যত্।
ওয়েব ডেস্ক: মাদ্রাসা শিক্ষক নিয়োগ ক্ষমতা মাদ্রাসা কমিশন থেকে কমিটির হাতে চলে যাওয়ার ফলে অন্ধকারে রয়েছেন বোর্ড মারফত নিযুক্ত ছাত্রছাত্রীরা। বোর্ড কাউন্সিলিং করার পর দুবছর পার করে গেছে, কিন্তু আইনি ফাঁসে আটকে চাকরির ভবিষ্যত্।
২০১১ সালে মাদ্রাসা কমিশন এর মাধ্যমে নির্বাচিত হন ২৪ জন পরীক্ষার্থী। তাঁদের কাউন্সিলিংও সম্পূর্ণ হয়। কিন্তু মাদ্রাসা শিক্ষক নিয়োগ করবে কে, কমিশন না কমিটি তা নিয়ে মামলা দায়ের করা হয় কলকাতা হাইকোর্টে। এবছর হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি রায় দিয়ে জানান, শিক্ষক নিয়োগের ক্ষমতা থাকবে কমিটির হাতেই। ফলে স্বাভাবিকভাবেই অন্ধকারে বোর্ড মারফত নিযুক্ত ছাত্রছাত্রীরা।
সম্প্রতি এদের মধ্যে ৭ জনকে কমিটি নিযুক্ত করলেও বাকিদের কপালে শিকে ছেঁড়েনি। সুপ্রিম কোর্টে বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই মামলা দায়ের করেছেন এদেরই একজন। ডিভিসন বেঞ্চের রায়ের উপর স্থগিতাদেশ থাকায় সংশয় আরও বেড়েছে। এখন মুখ্যমন্ত্রীর দারস্থ হতে চলেছেন তাঁরা। কমিশন কর্তা থেকে শুরু করে বিভিন্ন মহলে বারবার জানিয়েও লাভ হয়নি। প্রতিশ্রুতি এখন বদলাচ্ছে আশঙ্কায়। সুপ্রিম কোর্ট থেকে মামলা তুলে নেওয়ার হুমকি আসছে।