বিকেলের অঝোরধারায় জুড়াল কলকাতা

সকালের এক পশলার পর বিকেলে অঝোরধারায় বৃষ্টি নামল শহর কলকাতা জুড়ে। শুধু কলকাতাই নয়, বৃষ্টি হয়েছে শহরতলিতেও। বিকেলের বৃষ্টিতে এক ধাক্কায় তাপমাত্রা অনেকখানি কমেছে। স্থানীয় বজ্রগর্ভ মেঘ সঞ্চারের ফলেই এই বৃষ্টি বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।

Updated By: Jun 7, 2012, 09:25 AM IST

সকালের এক পশলার পর বিকেলে অঝোরধারায় বৃষ্টি নামল শহর কলকাতা জুড়ে। শুধু কলকাতাই নয়, বৃষ্টি হয়েছে শহরতলিতেও। বিকেলের বৃষ্টিতে এক ধাক্কায় তাপমাত্রা অনেকখানি কমেছে। স্থানীয় বজ্রগর্ভ মেঘ সঞ্চারের ফলেই এই বৃষ্টি বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। সকাল থেকে দক্ষিনবঙ্গে এই বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির জেরে ছিল আংশিক স্বস্তি। তবে দক্ষিণবঙ্গে প্রাক বর্ষার বৃষ্টি না হওয়ায় এই স্বস্তি দীর্ঘস্থায়ী হবে না।
নদিয়ার কল্যানী, চাকদহ, রানাঘাটে সকাল থেকেই বৃষ্টি নামে। যদিও ঝাড়গ্রাম সহ পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুরে সকাল থেকে আকাশে মেঘের দেখা মিললেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চড়েছে তাপমাত্রার পারদ। ফলে অব্যাহত রয়েছে অস্বস্তি। গরমে অসুস্থ হয়ে গতকাল রাতে ঝাড়গ্রাম হাসপাতালে বিশ্বরঞ্জন চৌধুরী নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। অন্যদিকে গতকাল রাতের বৃষ্টিতে তাপমাত্রা অনেকটাই কমেছে উত্তরবঙ্গে। শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং, ডুয়ার্সে প্রায় ৩৭ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে বলে জানা গেছে। সকাল থেকেই আকাশ আংশিক মেঘলা রয়েছে।  উত্তরবঙ্গে ইতিমধ্যেই মৌসুমী বায়ু প্রবেশ করেছে বলে জানিয়েছিল আবহাওয়া দফতর। মৌসুমী বায়ুর একটি শাখা মায়ানমার হয়ে উত্তরবঙ্গে প্রবেশ করেছে বলে জানিয়েছেন আলিপুর আবহাওয়া দফতরের প্রধান জিসি দেবনাথ। এর ফলে আগামী দিনে জলপাইগুড়ি, কোচবিহার ও উত্তর দিনাজপুর জেলায় ভারি বৃষ্টি শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছেন তিনি।
ওদিকে গরমে ইতিমধ্যে মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে। বুধবারই মৃত্যু হয়েছে ২০ জনের।

.