Kolkata Shootout: তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দলে শুটআউট, এন্টালিতে বেঘোরে গুলিবিদ্ধ মূক-বধির প্রৌঢ়
Kolkata Shootout: খেয়ে দোকানে ঘুমাতে যাচ্ছিলেন, তখনই গুলিবিদ্ধ প্রৌঢ়। গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে ওই বৃদ্ধের পেটে গিয়ে লাগে।
![Kolkata Shootout: তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দলে শুটআউট, এন্টালিতে বেঘোরে গুলিবিদ্ধ মূক-বধির প্রৌঢ় Kolkata Shootout: তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দলে শুটআউট, এন্টালিতে বেঘোরে গুলিবিদ্ধ মূক-বধির প্রৌঢ়](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2022/10/12/392531-fire.jpg)
সৌমেন ভট্টাচার্য: ফের গুলি রাতের কলকাতাতে। গুলিবিদ্ধ বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন এক প্রৌঢ়। ঘটনাটি ঘটেছে এন্টালি থানার পটারি রোডে। মঙ্গলবার রাত পৌনে ১১টা নাগাদ পটারি রোডে ভাইয়ের বাড়ি থেকে রাতের খাবার খেয়ে দাদার দোকানে ঘুমাতে যাচ্ছিলেন মূক ও বধির রতন কুমার সাঁধুখা। বয়স ৬৩ বছর। তখনই বাড়ি থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে গলির মধ্যে হঠাৎই গুলিবিদ্ধ হন তিনি।
ওই বৃদ্ধের পেটে গুলি লাগে। গুলি লাগার পর ওই বৃদ্ধ দৌড়ে বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নেন। আত্মীয়রা এন্টালি থানার পুলিসকে খবর দেন। খবর পেয়ে আসে এন্টালি থানার পুলিস। তারপরই পুলিস, আত্মীয় ও প্রতিবেশীরা মিলে তাঁকে এনআরএস মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করে। আত্মীয়দের অভিযোগ, টার্গেট ছিল অন্য একজন। তাঁকে গুলি করতে গিয়েই লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে বৃদ্ধ রতন কুমার সাঁধুখাকে গুলি করা হয়েছে। তাঁদের অভিযোগ, এলাকায় গোষ্ঠীকোন্দল রয়েছে। ইমারতি ব্যবসায় সিন্ডিকেট নিয়েই এই গোষ্ঠীকোন্দল।
আরও পড়ুন, Primary TET: টেট পাস মানেই চাকরি নয়, প্রাইমারিতে নিয়োগ নিয়ে বড় ঘোষণা পর্ষদ সভাপতির
স্থানীয়রা জানান, টার্গেট ছিলেন দীপক দাস নামে এক তৃণমূল কর্মী। তিনি যখন বাইকে করে যাচ্ছিলেন, তখনই স্থানীয় বাসিন্দা তপন হালদার তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালান। সেই গুলি-ই লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে ওই বৃদ্ধের পেটে গিয়ে লাগে। দীপক দাস এবং তপন হালদার দুজনেই এলাকায় তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী বলে পরিচিত। আবার দুজনেই ইমারতি ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। ওদিকে, এই ঘটনার পরে এলাকায় আসে এন্টালি থানার বিরাট পুলিস বাহিনী। আসেন DC ( ESD) প্রিয়ব্রত রায়। তিনি বলেন, পুলিস তদন্ত শুরু করেছে। কী কারণে গুলি চলে? সবদিক খতিয়ে দেখে তদন্ত শুরু হয়েছে।