বরুণ দেবের রোষে কলকাতায় পণ্ড রাহুলের সভা
পণ্ড হল রাহুল গান্ধীর সভা। শহিদ মিনারে আজ কর্মিসভা করার কথা ছিল কংগ্রেস সহ সভাপতি রাহুল গান্ধীর। কিন্তু ঝড়-জল-বৃষ্টিতে ভেঙে পড়ে মঞ্চ। ভেঙে যায় বাঁশের ব্যরিকেড। এরপর নিরাপত্তার কারণে সভা করতে নিষেধ করে স্পেশাল প্রোটেকশন গ্রুপ বা এসপিজি।
পণ্ড হল রাহুল গান্ধীর সভা। শহিদ মিনারে আজ কর্মিসভা করার কথা ছিল কংগ্রেস সহ সভাপতি রাহুল গান্ধীর। কিন্তু ঝড়-জল-বৃষ্টিতে ভেঙে পড়ে মঞ্চ। ভেঙে যায় বাঁশের ব্যরিকেড। এরপর নিরাপত্তার কারণে সভা করতে নিষেধ করে স্পেশাল প্রোটেকশন গ্রুপ বা এসপিজি।
ঝড়বৃষ্টির জেরে সাউন্ড সিস্টেমে বিকল হয়ে যায়। মাথার ছাউনি, বাঁশের ব্যারিকেড ভেঙে যাওয়ার পরে ওইখানে সভা করলে নির্বাচনী বিধি ভঙ্গ হতো। বিধি অনুযায়ী খোলা জায়গায় সভা করা যায় না। সেকারণেই কর্মিসভা বাতিল হয়ে যায়। সভাস্থলে ভাষণ না দিয়ে চলে যান রাহুল গান্ধী। এত দুর্যোগের মধ্যেও রাহুল গান্ধী সভাস্থলে আসায় খুশি কংগ্রেস কর্মীরা। তারা উজ্জীবিত।তাঁদের আশা ভবিষ্যতে ফের রাহুল গান্ধীকে কলকাতায় এনে সভার আয়োজন করবে প্রদেশ কংগ্রেস।
এদিকে, তৃণমূলের সঙ্গে জোট ভাঙার পর এই প্রথম রাজ্যে আসেন রাহুল গান্ধী। আজ সকাল এগারোটায় চালসার পাশে নাগরাকাটায় জনসভায় যোগ দেন তিনি। সেখান থেকে ত্রিপুরার সভা সেরে শহিদ মিনারের কর্মিসভায় যোগ দেন রাহুল। এআইসিসির চেষ্টা সত্ত্বেও তৃণমূলের সঙ্গে জোট ভাঙার ক্ষেত্রে মুখ্য ভূমিকা নেন কংগ্রেসের এই পোস্টার বয়। তাই আজকের কর্মিসভায় এই তরুণ তুর্কি কী বার্তা দেন সেদিকেই তাকিয়ে ছিল রাজনৈতিক মহল।
কাল থেকেই শহীদ মিনারের সভা ঘিরে চরম ব্যস্ত ছিলেন প্রদেশ কংগ্রেস নেতারা। এমনিতেই লোকসভা নির্বাচনে এ রাজ্য থেকে কংগ্রেসের ফলাফল নিয়ে সন্দেহে আছেন খোদ কংগ্রেসের নেতারাই। তার উপর নির্বাচনে প্রতিদ্বন্ধীতা করা নিয়েও পিছু হটেছেন বেশ কিছু হেভিওয়েট প্রার্থী। মাথাচাড়া দিয়েছে গোষ্ঠী কোন্দলও। সবমিলিয়ে এ রাজ্যে কংগ্রেসের হাল বেশ বেহাল। এই অবস্থায় সোনিয়া তনয়ের নির্বাচনী প্রচারে পশ্চিমবঙ্গে আগমন কিছুটা হলেও প্রদেশ কংগ্রেসের অন্দরমহলে অক্সিজেনের সরবারহ করবে বলে মনে করা হচ্ছিল। কিন্তু