ময়না তদন্তের পরও সুমন্তিকার মৃত্যুর কারণ নিয়ে ধোঁয়াশায় চিকিত্সকরা
ময়না তদন্তের পরও সুমন্তিকার মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে কোনও সিদ্ধান্তে আসতে পারেননি চিকিত্সকরা। রক্ত, ভিসেরা, ঘর থেকে পাওয়া খাবারের নমুনা ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য পাঠান হয়েছে। রহস্যের কিনারা করতে রুমমেট সুবর্ণার বয়ানের ওপরও নির্ভর করছে পুলিস।
ওয়েব ডেস্ক: ময়না তদন্তের পরও সুমন্তিকার মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে কোনও সিদ্ধান্তে আসতে পারেননি চিকিত্সকরা। রক্ত, ভিসেরা, ঘর থেকে পাওয়া খাবারের নমুনা ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য পাঠান হয়েছে। রহস্যের কিনারা করতে রুমমেট সুবর্ণার বয়ানের ওপরও নির্ভর করছে পুলিস।
সুমন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু হলেও রুমমেট সুবর্ণা এখন বিপদমুক্ত। হাসপাতালে গিয়েই তাঁর বয়ান নিয়েছে পুলিস। সুবর্ণার কথায়,
তাঁরা দু-জনেই রাতে রুটি-তরকারি খেয়েছিলেন।
তাঁদের দু-জনেরই শরীর ঠিক ছিল না।
সকাল আটটা নাগাদ ঘুম ভেঙে অস্বাভাবিক কিছু দেখেননি তিনি। দেখেন সুমন্তিকাও পাশে ঘুমোচ্ছেন। তিনিও আবার ঘুমিয়ে পড়েন।
পরে, জ্ঞান ফেরে হাসপাতালের বেডে।
সুবর্ণা লামার বয়ান থেকে মিলছে না একাধিক প্রশ্নের উত্তর। বাড়িওয়ালার পরিবারের লোকেরাও সুমন্তিকা-সুবর্ণাদের সঙ্গে রুটি-তরকারি খেয়েছিলেন।
খাবারে বিষক্রিয়া হলে তাঁরা কী ভাবে অক্ষত রয়ে গেলেন? সকাল আটটা পর্যন্ত যদি সুমন্তিকা স্বাভাবিক থাকেন তা হলে তারপর কী এমন হল যাতে মারা গেলেন তিনি?