দফায় দফায় জেরা, কিন্তু ভাঙলেও মচকাননি পবন রুইয়া
দফায় দফায় জেরা। কিন্তু ভাঙলেও মচকাননি পবন রুইয়া। গ্রেফতারির পর থেকে তাঁর এক সুর। জেসপ এখন রাজ্যের অধীন। আগুন লাগানো বা চুরি নিয়ে তিনি কিছুই জানেন না। অযথা তাঁকে হেনস্থা করা হচ্ছে। সোমবার পবন রুইয়াকে জেরা করেন সিআইডির DIG এবং SP পদমর্যাদার অফিসাররা। রেলের যন্ত্রাংশ চুরির পাশাপাশি পবন রুইয়ার বিরুদ্ধে আগুন লাগানো এবং ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনেছে সিআইডি। তদন্তে জানা গেছে, জেসপের অডিট রিপোর্টে বিস্তর অসঙ্গতি রয়েছে। অডিটে কারচুপি করা হয়েছে। জেসপকে EMU ওয়াগন এবং মালগাড়ির রেক তৈরির বরাত দেয় রেল।রেলের সংস্থার তৈরি চাকা পাঠানো হয় জেসপে।রেলের প্রাপ্য যন্ত্রাংশের কোনও হদিশই পায়নি CID। জেসপ সংস্থা BIFR-এ চলে যাওয়ায় সংস্থার পুনরুজ্জীবনের জন্য ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করে কেন্দ্র। সেই টাকা কীভাবে খরচ হয়েছে তারও কোনও হদিশ পায়নি CID। গোয়েন্দারা নিশ্চিত চলতি বছর অক্টোবরে জেসপে অগ্নিকাণ্ড কোনও দুর্ঘটনা ছিল না।
ওয়েব ডেস্ক: দফায় দফায় জেরা। কিন্তু ভাঙলেও মচকাননি পবন রুইয়া। গ্রেফতারির পর থেকে তাঁর এক সুর। জেসপ এখন রাজ্যের অধীন। আগুন লাগানো বা চুরি নিয়ে তিনি কিছুই জানেন না। অযথা তাঁকে হেনস্থা করা হচ্ছে। সোমবার পবন রুইয়াকে জেরা করেন সিআইডির DIG এবং SP পদমর্যাদার অফিসাররা। রেলের যন্ত্রাংশ চুরির পাশাপাশি পবন রুইয়ার বিরুদ্ধে আগুন লাগানো এবং ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনেছে সিআইডি। তদন্তে জানা গেছে, জেসপের অডিট রিপোর্টে বিস্তর অসঙ্গতি রয়েছে। অডিটে কারচুপি করা হয়েছে। জেসপকে EMU ওয়াগন এবং মালগাড়ির রেক তৈরির বরাত দেয় রেল।রেলের সংস্থার তৈরি চাকা পাঠানো হয় জেসপে।রেলের প্রাপ্য যন্ত্রাংশের কোনও হদিশই পায়নি CID। জেসপ সংস্থা BIFR-এ চলে যাওয়ায় সংস্থার পুনরুজ্জীবনের জন্য ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করে কেন্দ্র। সেই টাকা কীভাবে খরচ হয়েছে তারও কোনও হদিশ পায়নি CID। গোয়েন্দারা নিশ্চিত চলতি বছর অক্টোবরে জেসপে অগ্নিকাণ্ড কোনও দুর্ঘটনা ছিল না।
আরও পড়ুন মানুষের প্রশ্ন একটাই, টাকার জোগান কবে স্বাভাবিক হবে?
জেসপকে বরাত দিয়েও সময়মত রেক না পাওয়ায় আদালতের দ্বারস্থ হয় রেল। সোমবার কলকাতা হাইকোর্টে ছিল সেই মামলার শুনানি। রেল এবং রাজ্যের আধিকারিকদের জেসপ ঘুরে দেখে রিপোর্ট জমা দিতে নির্দেশ দেন বিচারপতি জয়মাল্য বাগচি। আদালতের নির্দেশ, ১৬ ডিসেম্বরের মধ্যে রেল ও রাজ্যের আধিকারিকদের জেসপে যেতে হবে। উত্তর ২৪ পরগনার জেলাশাসক এবং ADG-CID ও রেলের স্টোর বিভাগের ডিরেক্টর বা তাঁদের প্রতিনিধিরা কারখানায় গিয়ে অবস্থা খতিয়ে দেখে জিনিসপত্র হেফাজতে নিতে হবে। ১৯ ডিসেম্বরের মধ্যে তাঁদের আদালতে রিপোর্ট দিতে হবে। ১৯ ডিসেম্বর হাইকোর্টে মামলার পরবর্তী শুনানি।