কিশলয়ে উল্টো করে ছাপা হল জাতীয় পতাকা, নিন্দা সব মহলে
উল্টো করে ছাপা হল জাতীয় পতাকা। যেখানে সেখানে নয়, ছাপা হয়েছে সরকারি পাঠ্যবইয়ে। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ এবছর ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে হিন্দি অনুবাদের যে কিশলয় তুলে দিয়েছে তাতেই উল্টো করে ছাপা রয়েছে জাতীয় পতাকা। প্রশ্ন উঠেছে সরকারি বইয়ে কার দোষে এই মারাত্মক ভুল হল। কার গাফিলতিতে জাতীয় পতাকার এমন অবমাননা তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। এ ব্যাপারে সরকারি তরফে কোনও ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি।
উল্টো করে ছাপা হল জাতীয় পতাকা। যেখানে সেখানে নয়, ছাপা হয়েছে সরকারি পাঠ্যবইয়ে। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ এবছর ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে হিন্দি অনুবাদের যে কিশলয় তুলে দিয়েছে তাতেই উল্টো করে ছাপা রয়েছে জাতীয় পতাকা। প্রশ্ন উঠেছে সরকারি বইয়ে কার দোষে এই মারাত্মক ভুল হল। কার গাফিলতিতে জাতীয় পতাকার এমন অবমাননা তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। এ ব্যাপারে সরকারি তরফে কোনও ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি।
এই ছবি প্রাথমিক পর্ষদের দ্বিতীয় শ্রেণির কিশলয়ের। বইয়ের ৪৫ নম্বর পাতায় এভাবেই উল্টো করে ছাপা হয়েছে জাতীয় পতাকা। ওপরে সবুজ, মাঝে সাদা এবং সবার শেষে গেরুয়া রং। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ, হিন্দি অনুবাদের এই কিশলয়ই তুলে দিয়েছে দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে। যা নিয়ে শুরু হয়েছে তুমুল সমালোচনা। ইতিমধ্যে অনেক ছাত্র-ছাত্রীর হাতে চলে গেছে এই বই। এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন শিক্ষাবিদ সুনন্দ সান্যাল।
প্রশ্ন উঠেছে কার গাফিলতিতে এই ঘটনা ঘটল। সরকারের ছাপানো বইয়ে কীভাবে হল এই মারাত্মক ভুল। যদিও সরকারের তরফে এখনও তার কোনও ব্যাখ্যা মেলেনি। কিন্তু শিশুদের সঠিক শিক্ষা দেওয়ার লক্ষ্যে যে বই, তাতেই এই মারাত্মক গাফিলতি কেন? তারও কোনও উত্তরই মেলেনি। ইতিমধ্যে যেসব স্কুলে বই দেওয়া হয়েছে সেসব জায়গা থেকে বই তুলে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। কিন্তু বই তুলে নিলেই কী গাফিলতি ঢাকা যায়। উঠছে সে প্রশ্নও।