সম্পত্তির লোভেই খুন পাটুলিতে, প্রাথমিক তদন্তের পর অনুমান পুলিসের
সম্পত্তির লোভেই কি খুন করা হয়েছে পাটুলিরসাতাত্তর নম্বর কেন্দুয়া মেইন রোডের বাসিন্দা শঙ্কর প্রসাদ রায়কে? প্রাথমিক তদন্তে এই সন্দেহই দৃঢ় হচ্ছে পুলিসের কাছে। বাড়ি থেকে কোনও মূল্যবান সামগ্রী খোয়া যায়নি। অথচ, সূত্র গায়েব করতে আততায়ীরা নিয়ে গেছে তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল ফোন। স্ত্রী, কন্যা, নিকটাত্মীয়-কারোরই কোনও হদিশ পায়নি পুলিস।
সম্পত্তির লোভেই কি খুন করা হয়েছে পাটুলিরসাতাত্তর নম্বর কেন্দুয়া মেইন রোডের বাসিন্দা শঙ্কর প্রসাদ রায়কে? প্রাথমিক তদন্তে এই সন্দেহই দৃঢ় হচ্ছে পুলিসের কাছে। বাড়ি থেকে কোনও মূল্যবান সামগ্রী খোয়া যায়নি। অথচ, সূত্র গায়েব করতে আততায়ীরা নিয়ে গেছে তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল ফোন। স্ত্রী, কন্যা, নিকটাত্মীয়-কারোরই কোনও হদিশ পায়নি পুলিস।
সম্ভবত সাত থেকে আটদিন আগে খুন করা হয় ৫৫ বছরের শঙ্করপ্রসাদ রায়কে। দেহের পচাগলা অবস্থা পর্যালোচনা করে প্রাথমিক সিদ্ধান্ত লালবাজারের হোমিসাইড অফিসারদের। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে না এলে মৃত্যুর সময় নিয়ে নিশ্চিত হতে পারছেন না তাঁরা। সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যাওয়া মৃতদেহে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে কিনা, তাও বোঝা সম্ভব হয়নি পুলিসের পক্ষে।
গত প্রায় পাঁচ বছর ধরে একা থাকতেন শঙ্করবাবু। পরিচিতদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন মোবাইল ফোনে। ৯৬৭৪৪৩৭৪৩৩ নম্বরের সেই ফোনটি গোটা বাড়ি তন্নতন্ন করে খুঁজেও পায়নি পুলিস। আততায়ীরা প্রমাণ লোপাটের জন্য সেটি নিয়ে গেছে বলে অনুমান। প্রাইভেট টিউশনের পাশাপাশি এলপিজি সাব ডিলারশিপ সহ যে টুকটাক কাজ শঙ্করবাবু করতেন, তার সুবাদে পাড়ার লোকের সঙ্গে তার সুসম্পর্কও ছিল। তাই ব্যক্তিগত আক্রোশে তার খুন হবার সম্ভাবনা খারিজ করছে গোয়েন্দা সূত্র। তাদের তদন্ত এগোচ্ছে সম্পত্তি নিয়ে বিবাদের সূত্র ধরে।