বইমেলায় মশায় অতিষ্ঠ বিক্রেতা থেকে বইপ্রেমী

রাতে মশা দিনে মশা, এই নিয়েই বইমেলায় আছি। মশায় ব্যতিব্যস্ত বিক্রেতাদের মুখে ঘুরছে একথাই। মাঠ হোক বা স্টল, মশককুলের দাপট সর্বত্র। মেলামাঠের স্টলগুলিতে ঢুঁ মারলেই মশা মারার চটপট আওয়াজ। পৌরসভার কাঁধে দায় চাপাচ্ছে গিল্ড। তবে গিল্ডকেই দোষারোপ করছেন বিক্রেতারা।

Updated By: Feb 5, 2016, 09:00 PM IST
বইমেলায় মশায় অতিষ্ঠ বিক্রেতা থেকে বইপ্রেমী

কলকাতা : রাতে মশা দিনে মশা, এই নিয়েই বইমেলায় আছি। মশায় ব্যতিব্যস্ত বিক্রেতাদের মুখে ঘুরছে একথাই। মাঠ হোক বা স্টল, মশককুলের দাপট সর্বত্র। মেলামাঠের স্টলগুলিতে ঢুঁ মারলেই মশা মারার চটপট আওয়াজ। পৌরসভার কাঁধে দায় চাপাচ্ছে গিল্ড। তবে গিল্ডকেই দোষারোপ করছেন বিক্রেতারা।

বইমেলার রোজনামচায় ঢুকে পড়েছে মশা। স্টলে স্টলে মশা তাড়াচ্ছেন বিক্রেতারা। মশার জ্বালায় তাঁরা অতিষ্ঠ। মশার কেন এই বাড়বাড়ন্ত? টিনের শেডের ওপারেই খোলা নর্দমা। শৌচাগারের পাশে জমে রয়েছে জল। প্রতি ক্ষেত্রেই অবশ্য পৌরসভার কাঁধেই দায় চাপিয়েছেন গিল্ড সম্পাদক ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায়। তবে গিল্ড সভাপতি হাঁটছেন অন্য পথে। তাঁর গলায় উল্টো সুর। যদিও মুখের কথার সঙ্গে হাতের কাজে কিন্তু মিল নেই গিল্ড সভাপতির। কথা বলতে বলতেই তাঁকে দেখা গেল গালের মশা মারতে।

মশার দাপতে অতিষ্ঠ বিক্রেতাদের অভিযোগের তির গিল্ডের দিকেই। কিন্তু, সে অভিযোগকে আমল দিতে নারাজ গিল্ড সম্পাদক। "মশারাও বোধহয় বইয়ের টানেই ছুটে আসছে মাঠে।" মজার সুর তাঁর গলায়।

.