গত লোকসভা ভোটের চেয়ে অনেক বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনী আসবে রাজ্যে, ঘোষণা জুতসির

২০০৯ সালের তুলনায় অনেক বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনী এবার আসবে রাজ্যে। কলকাতায় এসে এই ঘোষণা করে গেলেন উপনির্বাচন কমিশনার বিনোদ জুতসি। শুধু অতি স্পর্শকাতর বা স্পর্শকাতর বুথই নয়, তার বাইরেও বহু বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকবে। কোথায়, কত বাহিনী পাঠানো হবে তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার থাকবে শুধুই কমিশনের হাতে।

Updated By: Mar 25, 2014, 11:09 PM IST

২০০৯ সালের তুলনায় অনেক বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনী এবার আসবে রাজ্যে। কলকাতায় এসে এই ঘোষণা করে গেলেন উপনির্বাচন কমিশনার বিনোদ জুতসি। শুধু অতি স্পর্শকাতর বা স্পর্শকাতর বুথই নয়, তার বাইরেও বহু বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকবে। কোথায়, কত বাহিনী পাঠানো হবে তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার থাকবে শুধুই কমিশনের হাতে।

সব দলেরই এক কথা। চাই কেন্দ্রীয় বাহিনী। মঙ্গলবার কলকাতায় উপ নির্বাচন কমিশনার বিনোদ জুতসির সঙ্গে বৈঠকেও এটাই ছিল মূল ইস্যু।

২০০৯ সালের লোকসভা ভোটে রাজ্যে এসেছিল ২২০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। এবার সেই সংখ্যা অনেকটাই বাড়তে চলেছে।

বাহিনীর মোতায়েন নিয়ে এবার শেষ কথা বলবে কমিশন। কোনও অধিকার থাকছে না রাজ্য বা জেলা প্রশাসনের হাতে। এদিন একথা স্পষ্ট করে দিয়েছেন বিনোদ জুতসি।

রাজ্যে পাঁচ দফায় লোকসভা ভোট শান্তিপূর্ণভাবে করতে বিশেষ উদ্যোগী কমিশন। উপ নির্বাচন কমিশনার জানিয়েছেন, ভোটে এবার বিধিভঙ্গের খবর হলেই চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে কমিশনে এদিন অভিযোগ জানান বিরোধীরা।

উপ নির্বাচন কমিশনারের কাছে বিরোধীদের এও অভিযোগ, বহুক্ষেত্রে মিটিং-মিছিলের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না তাঁদের। টালবাহানা করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে ডিএম, এসপি দের ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে কমিশন।

সম্প্রতি তৃণমূল নেতা সৌগত রায়ের ভোটে রিগিং-দাওয়াই কিংবা অন্যান্য নেতানেত্রীদের উস্কানিমূলক মন্তব্যের প্রসঙ্গও বৈঠকে তুলে ধরা হয়। সব খতিয়ে দেখে যথাযথ ব্যবস্থার আশ্বাস দিয়েছে কেন্দ্রীয় নির্বাচক সংস্থা। বাইক বাহিনী নিয়ে অভিযোগ ওঠায় ডিএম, এসপি দের এবিষয়ে কড়া নজর রাখতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

.