বিধানসভায় শ্রমমন্ত্রীর শ্রমিক দরদের ফিরিস্তি, বাইরে অধিকার আদায়ের দাবিতে পথে নামলেন শ্রমিকরা
একেবারে বিপরীত দৃশ্য। বুধবারের বিকেল। একদিকে বিধানসভায় যখন রাজ্য সরকার কতটা শ্রমিক দরদী তার ঢালাও ফিরিস্তি দিচ্ছেন শ্রমমন্ত্রী, ঠিক তখনই কলকাতার রাজপথে বন্ধ কারখানা খোলার দাবীতে একযোগে মিছিল করলেন শ্রমিক কর্মচারীদের বিভিন্ন সংগঠন। ডানলপ, জেসপ, হিন্দমোটর বন্ধের পরও রাজ্যের হুঁশ ফিরছেনা এখনও। স্লোগান বিক্ষোভে তাই সরব হতে দেখা গেল সিটু, আইএনটিইউসি সহ বিভিন্ন ট্রেড ইউনিয়নগুলিকে। বুধবার মিছিল শুরু হয় ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেল থেকে। কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়ন ও ফেডারেশনগুলির ডাকে এর আগে কনভেনশন হয়েছিল সুবর্ণবণিক সমাজ হলে। তখনই সিদ্ধান্ত হয় পরের পর কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে একযোগে পথে নামবে বিভিন্ন ট্রেড ইউনিয়নগুলি।
একেবারে বিপরীত দৃশ্য। বুধবারের বিকেল। একদিকে বিধানসভায় যখন রাজ্য সরকার কতটা শ্রমিক দরদী তার ঢালাও ফিরিস্তি দিচ্ছেন শ্রমমন্ত্রী, ঠিক তখনই কলকাতার রাজপথে বন্ধ কারখানা খোলার দাবীতে একযোগে মিছিল করলেন শ্রমিক কর্মচারীদের বিভিন্ন সংগঠন। ডানলপ, জেসপ, হিন্দমোটর বন্ধের পরও রাজ্যের হুঁশ ফিরছেনা এখনও। স্লোগান বিক্ষোভে তাই সরব হতে দেখা গেল সিটু, আইএনটিইউসি সহ বিভিন্ন ট্রেড ইউনিয়নগুলিকে। বুধবার মিছিল শুরু হয় ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেল থেকে। কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়ন ও ফেডারেশনগুলির ডাকে এর আগে কনভেনশন হয়েছিল সুবর্ণবণিক সমাজ হলে। তখনই সিদ্ধান্ত হয় পরের পর কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে একযোগে পথে নামবে বিভিন্ন ট্রেড ইউনিয়নগুলি।
ডানলপ বন্ধ হয়েছে আগেই। নির্বাচনের পর বন্ধ হল ডেসপ, হিন্দমোটর। একের পর এক বন্ধ হচ্ছে চা বাগান, ডুট মিলগুলি। জবরদস্তি ভিআরএস দেওয়া হচ্ছে ডাক ব্যাকের কর্মীদের। এই অবস্থাতেও হুঁশ ফিরছেনা কোনও সরকারেরই। তাই বুধবারের মিছিল যতই কলেজ স্কোয়ারমুখী এগোল, ততই জোরাল হল শ্রমিকদের স্লোগান।