দেশ জুড়ে সমালোচনার জেরে তাপস পালকে সংসদে যেতে নিষেধ করলেন মুখ্যমন্ত্রী
চতুর্দিক থেকে সমালোচনার তোড়ে এবার কিছুটা নড়েচড়ে বসলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ধর্ষণের হুমকি দিয়ে সারা দেশেই এখন সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দু তৃণমূল সাংসদ তাপস পাল। তাঁর সাংসদ পদ খারিজ করার দাবি তুলেছে সব মহলই। দেশ জুড়ে ধিক্কারের জেড়েই এবার তাপস পালকে আপাতত সংসদে যেতে নিষেধ করলেন মুখ্যমন্ত্রী।
চতুর্দিক থেকে সমালোচনার তোড়ে এবার কিছুটা নড়েচড়ে বসলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ধর্ষণের হুমকি দিয়ে সারা দেশেই এখন সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দু তৃণমূল সাংসদ তাপস পাল। তাঁর সাংসদ পদ খারিজ করার দাবি তুলেছে সব মহলই। দেশ জুড়ে ধিক্কারের জেড়েই এবার তাপস পালকে আপাতত সংসদে যেতে নিষেধ করলেন মুখ্যমন্ত্রী।
এর আগে অবশ্য দোলাচলে থেকে অবশেষে তাপস পালের পাশে দাঁড়ল তৃণমূল দল। তৃণমূলের সর্বদলীয় বৈঠকের পর মুখ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান, "ও নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছে। তাপসের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র মিডিয়ার"। এই বৈঠকে তাপস পাল উপস্থিত ছিলেন না।
কুরুচিকর মন্তব্য করে মণিরুল, অনুব্রতর মতো তাপস পালও ছাড় পেলেন। শুধুমাত্র নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়ে হুমকি, খুন, ধর্ষণের মতো উস্কানিমূলক উক্তিগুলোকে লঘু করে দেখলেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি আরও জানান, " তাপস ভুল করেছে। তবে তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছে সংবাদমাধ্যম"। তৃণমূলের এই বৈঠকে তাপস পাল নিয়ে কী সিদ্ধান্ত নেবে, তাকিয়ে ছিল সারা দেশ। তৃণমূল সাংসদের অশালীন বক্তব্য নিয়ে দেশ জুড়ে যে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছিল, `ক্ষমা` চেয়েই বিতর্কের অবসান ঘটাতে চাইল তৃণমূল দল।