পরীক্ষাকেন্দ্রে নিষিদ্ধ মোবাইল, তা সত্ত্বেও জেলায় জেলায় কীভাবে হোয়াটসঅ্যাপে প্রশ্নপত্র?
পরীক্ষাকেন্দ্রে মোবাইল নিষিদ্ধ করেছিল পর্ষদ।
শ্রেয়সী গঙ্গোপাধ্যায়
হাজার কড়াকড়ি কিন্তু তা সত্ত্বেও মাধ্যমিকের প্রথম দিনই পরীক্ষা শুরুর কিছুক্ষনের মধ্যে হোয়াটসঅ্যাপে ঘুরল প্রশ্নপত্র।
আজ পরীক্ষা শুরু হয় ১২ টায়। সাড়ে ১২টা নাগাদ প্রশ্নপত্র হোয়াটসঅ্যাপে রীতিমতো ভাইরাল। একটা দুটো নয়, একাধিক জেলা থেকে কীভাবে ছড়িয়ে পড়ল প্রশ্নপত্র? পরীক্ষা শেষের আগে কীভাবে ফাঁস হল? প্রশ্ন উঠছে, কারই পর্ষদ নির্দেশিকা জারি করেছিল, পরীক্ষাকেন্দ্রে কেউ মোবাইল নিয়ে ঢুকতে পারবেন না। মোবাইল জমা রাখতে হবে প্রধান শিক্ষকের কাছে।
হোয়াটসঅ্যাপে প্রশ্ন ছড়িয়ে পরার পর স্পষ্ট, সেই নিয়ম মানা হয়নি। পর্ষদের তরফে ইতিমধ্যে বিধাননগর থানার সাইবার সেলে অভিযোগ জানানো হয়েছে। পর্ষদ সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায় জানান, ১ টা ৪৩ মিনিট নাগাদ প্রশ্নপত্র ফাঁসের কথা জানতে পারে। বিষয়টি দেখছে সাইবার সেল।
আরও পড়ুন- যোগীর রাজ্যে বিমানবন্দরেই 'বাধা' অখিলেশকে, গণতন্ত্রের কণ্ঠরোধের অভিযোগে সরব মমতা
পর্ষদ সভাপতিকে ফোন করেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। কিন্তু একট কথা স্পষ্ট, পর্ষদের হুঁশিয়ারি সত্ত্বেও তা মানছেন না কেউ!