২১-এর পথ ধরে 'নিষেধাজ্ঞা' উড়িয়ে ধর্মতলায় সভার পথে বাম, কংগ্রেস
তৃণমূলের একুশে জুলাইয়ের সমাবেশের পর একদিনও কাটেনি। ধর্মতলা ফের চলে এল রাজ্য রাজনীতির কেন্দ্র বিন্দুতে। ধর্মতলায় রাজনৈতিক সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু সেই নিয়ম শাসক দলই ভাঙায় এবার সব বিরোধীরাই সভা করতে চায় ধর্মতলায়। ক্ষমতায় আসার পর এভাবেই ধর্মতলায় সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী।
কলকাতা: তৃণমূলের একুশে জুলাইয়ের সমাবেশের পর একদিনও কাটেনি। ধর্মতলা ফের চলে এল রাজ্য রাজনীতির কেন্দ্র বিন্দুতে। ধর্মতলায় রাজনৈতিক সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু সেই নিয়ম শাসক দলই ভাঙায় এবার সব বিরোধীরাই সভা করতে চায় ধর্মতলায়। ক্ষমতায় আসার পর এভাবেই ধর্মতলায় সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী।
তখন আপত্তি তুলেছিলেন বিরোধীরা। কিন্তু তাতে কর্ণপাত করেননি মুখ্যমন্ত্রী। বাতিল হয়েছে বিরোধীদের একের পর এক আবেদন।
রাজ্যে পালাবদলের পর তৃণমূলের প্রথম একুশে জুলাই সমাবেশ হয়েছিল ব্রিগেডে। কিন্তু ২০১২ সালে একুশে জুলাইয়ের সমাবেশ আবার ফিরে আসে ধর্মতলায়।
তারপর ২০১৪। এবারও একুশে জুলাই সমাবেশ সেই ধর্মতলাতেই।
শহরের প্রাণকেন্দ্রে লক্ষাধিক মানুষের সমাবেশে কলকাতা যে আরও একবার নাকাল হল, মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যেই তা স্পষ্ট।
অথচ ঠিক এই যুক্তিতেই ধর্মতলায় সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী।
সরকার নিজেই নিজের আঙুলকে বুড়ো আঙুল দেখানোয় সব বিরোধী দলই এখন ধর্মতলায় সভা করতে চায়। নভেম্বরে বিজেপি।
অগাস্টে ধর্মতলায় সভা করতে চায় উত্তর চব্বিশ পরগনা দেলা সিপিআইএম।
পুজোর পরে ধর্মতলায় সভা করতে চায় কংগ্রেসও।