পুলিসি নিষ্ক্রিয়তায় যুবকের মৃত্যু

ফের পুলিসি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় হাসপাতালে মৃত্যু হয় বাদশা পারুইয়ের। দিনকয়েক আগে নারকেলডাঙা থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করা হয়। স্থানীয় এক যুবকের নামে থানায় অভিযোগও দায়ের হয়। বাদশার পরিবারের অভিযোগ, এখনও পর্যন্ত অভিযুক্তের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থাই নেয়নি পুলিস। বাদশার মৃত্যুর পর ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। 

Updated By: Jun 7, 2013, 11:32 AM IST

ফের পুলিসি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় হাসপাতালে মৃত্যু হয় বাদশা পারুইয়ের। দিনকয়েক আগে নারকেলডাঙা থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করা হয়। স্থানীয় এক যুবকের নামে থানায় অভিযোগও দায়ের হয়। বাদশার পরিবারের অভিযোগ, এখনও পর্যন্ত অভিযুক্তের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থাই নেয়নি পুলিস। বাদশার মৃত্যুর পর ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। 
২৭ মে নারকেলডাঙা মেইন রোডে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার হয় এক ব্যক্তি। প্রথমে তার পরিচয় প্রকাশ না পেলেও পরে জানা যায় তার নাম বাদশা পারুই। বাড়ি নারকেলডাঙা এলাকার জর্জবাবুর বাজারে। মাথার পিছনে ভারি কিছু বস্তু দিয়ে আঘাতের চিহ্ন ছিল। গুরুতর জখম অবস্থায় তাকে ভর্তি করা হয় নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। এরপর কোমায় চলে যায় বাদশা। তবে বাবুয়া নামে তার এক বন্ধুর বিরুদ্ধে নারকেলডাঙা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে বাদশার পরিবার। অভিযোগ, তারপরও অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেনি পুলিস। শুরু হয়নি তদন্তও। বৃহস্পতিবার সন্ধেয় মৃত্যু হয় বাদশা পারুইয়ের। এরপরই পুলিসের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগে সরব হয় বাদশার পরিবার।  
 
দিনকয়েক আগে একটি ছিনতাইয়ের ঘটনায় বাদশা পারুইকে গ্রেফতার করে পুলিস। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে, আরও দু`জনকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তিনজনই জেল থেকে ছাড়া পায়। পুলিসের অনুমান, তাদের কাছে নাম প্রকাশ করায় আক্রোশের বশে বাদশাকে খুন করেছে তার বন্ধুরা। বাদশার মৃত্যুর পর অবশেষে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।   

.