দুপুরের পর থেকে ধীরে ধীরে যানজটের চেনা ছবিতে ফ্রেমবন্দি হয় কলকাতা
ধর্মতলায় সিদ্দিকুল্লা ও রেজ্জাক মোল্লার সভা উপলক্ষে শহর অচল হওয়ার আশঙ্কা ছিলই। দুপুরের পর থেকে ধীরে ধীরে যানজটের চেনা ছবিতে ফ্রেমবন্দি হয় কলকাতা। জহরলাল নেহরু রোড, মেয়ো রোড, রেড রোড, বারোটা থেকে সভা শুরু হয়েছে। বারোটার আগে পর্যঠন্ত সেভাবে জমায়েত ছিল না। জেল নেহরু রোড বারোটা থেকে দেড়টার মধ্যে ষাট শতাংশ ঢোকে। ময়দান ভরে যাওয়ার জন্য উপচে মেয়ো রোডের দিকে। রেড রোডের ধারে বাস ও ম্যাটাডোর, মেয়ো রোড বন্ধ করে দেওয়া হল সাড়ে বারোটা একটা নাগাদ।
![দুপুরের পর থেকে ধীরে ধীরে যানজটের চেনা ছবিতে ফ্রেমবন্দি হয় কলকাতা দুপুরের পর থেকে ধীরে ধীরে যানজটের চেনা ছবিতে ফ্রেমবন্দি হয় কলকাতা](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2015/11/26/45626-roadjam26-11-15.jpg)
ওয়েব ডেস্ক: ধর্মতলায় সিদ্দিকুল্লা ও রেজ্জাক মোল্লার সভা উপলক্ষে শহর অচল হওয়ার আশঙ্কা ছিলই। দুপুরের পর থেকে ধীরে ধীরে যানজটের চেনা ছবিতে ফ্রেমবন্দি হয় কলকাতা। জহরলাল নেহরু রোড, মেয়ো রোড, রেড রোড, বারোটা থেকে সভা শুরু হয়েছে। বারোটার আগে পর্যঠন্ত সেভাবে জমায়েত ছিল না। জেল নেহরু রোড বারোটা থেকে দেড়টার মধ্যে ষাট শতাংশ ঢোকে। ময়দান ভরে যাওয়ার জন্য উপচে মেয়ো রোডের দিকে। রেড রোডের ধারে বাস ও ম্যাটাডোর, মেয়ো রোড বন্ধ করে দেওয়া হল সাড়ে বারোটা একটা নাগাদ।
এরপর রেড রোড স্লো হয়ে গেল। ডারহৌসি চত্বরের বাকী রাস্তা গুলি স্লো হল। যার ফল সাউথের এজেসি বোস রোড-রেড রোড রানেক্টর স্লো হয়ে গেল। এদিকে
নেহরু রোড স্লো হয়ে গেছে কারণ ডিএসও মিছিলও বার হল। সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার থেকে। যার ফলে লেনিন সরণি স্লো হল। গণেশ অ্যাভিনিউ বন্ধ হয়ে গেল। যার এফেক্ট পড়ল সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ের ওপর। ইস্ট-ওয়েস্ট কানেক্টিভিটি খোলা রইল এমজি রোড। এমনিতেই প্রেসার থাকে। আজকে আরও চোক করে গেল। গোটা নর্থ এবং সাউথ ক্যালকাটায় পড়ল। তবে আজ কিন্তু মিছিলে কলকাতা স্তব্ধ হয়ে পড়েনি। আড়াইটে নাগাদ সিএম মিছিল বেরিয়ে যাওয়ার পর সমাবেশ শেষে ধীরে ধীরে লোকজন বেরিয়ে যেতে শুরু করে। এরপর রেড রোডও বন্ধ হয়ে যায়।